শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০১৯
প্রথম পাতা » ব্রেকিং নিউজ | রাজনীতি » নেত্রী যদি আস্থা রাখেন, সবোর্চ্চ ত্যাগ শিকার করবো-আব্দুল আলিম
নেত্রী যদি আস্থা রাখেন, সবোর্চ্চ ত্যাগ শিকার করবো-আব্দুল আলিম
শফিক কাজল-
স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আলীম পারিবারিক ভাবেই বঙ্গবন্ধুর দু:সাহসিক গল্প শুনে বড় হয়ে উঠেছেন । ছাত্রজীবন থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ কর রাজনীতিতে যার পদার্পন । , 1987সালে RqbMi RyjgZ Avjx D”P we` ̈vjq,RvwRiv kixqZcyi এ ছাত্রলীগের mvavib m¤úv`কের দায়িত্বের মধ্যে দিয়ে রাজনীতিতে যার পথ চলা।তারপর আর কোনদিন পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি । evsjv‡`k QvÎjxগে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নে দীর্ঘ সময় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ করেছেন ।1990-91 mv‡j evsjv‡`k QvÎjxM XvKv K‡jR kvLvi mwμq Kg©x হয়ে কাজ শুরু করেন। 1991-92 †mk‡b XvKv wek¦we` ̈vjq †jvK cÖkvmb wefv‡M fwZ© n‡q Gm,Gg n‡ji QvÎ jx‡Mi GKRb ̄^μxq Kwg© হিসাবে সক্রিয় ভুমিকা পালন করেন।ইতিমধ্যে 1991-93 সালে hyM¥ mvavib m¤úv`K evsjv‡`k QvÎjxM, †jvK cÖkvmb wefvM, Xvweর দায়িত্ব পান | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সক্রিয় সংগঠক হিসাবে আলোচনার পাদপ্রদীপে আস্তে আস্তে উঠে আসেন-তার ধারাভিকতায় আলিম ছাত্রলীগের গুরুত্ব পুর্ন পদে ১৯৯৩ সালে এস এম হলের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন,পরে ১৯৯৪ থেকে ৯৮ পর্যন্ত হলের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন ।সাংগঠনিক দক্ষতার কারনে বাহাদুর –অজয় কমিটির জাতীয় কার্যনির্বাহি কমিটির সদস্য নির্বাচিত হউন।লিয়াকত বাবু কমিটির কেন্দ্রিয় প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন ।পরবর্তিতে বয়সের বাধ্যবাধকতা থাকার কারনে আর সভাপতি/সাধারন সম্পাদকের পদ প্রাথী হতে পারেন নি।
2001 mv‡j XvKv wek¦বিদ্যালয়য় mn mviv evsjv‡`‡k Lv‡j`v wbRvgx †RvU miKv‡ii Aeb©bxq wbh©vZb †gvKv‡ejv K‡i ZrKvjxb mgq QvÎjx‡Mi cÖPvi m¤úv`K wn‡m‡e cÖwZwU Av›`‡jvb msMÖv‡g h_vh_ `vwqZ¡ cvjb এর ভিতর দিয়েই ছাত্রনেতা আলিম একজন দক্ষ সংগঠক ও ত্যাগি নেতার ভুমিকায় চলে আসেন।
11/01/2007 wLa: mg‡q †mbv kvwmZ ZË¡veavqK miKv‡ii Avg‡j †hŠ_ evwnbx Ae©bbxq wbh©vZ‡bi wkKvi
n‡qwQলেন আলিম | gvbbxq mfv‡bÎx †`kiZœ †kL nvwmbvi মুক্তির আন্দোলনে mwμq `vwqZ¡ cvj করতে আলিম কে দেখা গিয়েছে ।
দীর্ঘ ৭ বছর পর আগামী ১৬ নভেম্বর সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় কাউন্সিলকে ঘিরে কেন্দ্র থেকে তৃনমূল প্রতিটি ইউনিটের নেতাকর্মীরা সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। স্বেচ্ছাসেবক লীগের আগামী দিনের নতুন নেতৃত্ব ও কমিটি নিয়ে মাঠের নেতা কর্মিদের ভিতর চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। সংগঠনের জন্য ত্যাগী, মেধাবী, নেতাকর্মীদের কাছে গ্রহণযোগ্য এবং পরীক্ষিত ক্লিন ইমেজের নেতাদের দায়িত্বে আনার দাবি উঠেছে তৃনমূলে পর্যায়ে ।
আমাদের প্রতিবেদক ইতিমধ্যে দলের নেতা কর্মিদের সাথে কথা বলে জ্জানার চেষ্টা করেছে তারা ৭ বছর পর দলের সম্মেলন ও কাউন্সিল কে ঘিরে তাদের ভাবনা চিন্তা কি, তাদের অনেকের মত যেহেতু এই মুহুর্তে দেশ ব্যাপি সংগঠনের ইমেজ পুন্রুদ্ধারের জন্য সম্মেলন করা হচ্ছে সেই ক্ষেত্রে কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে সংগঠনের ভিতরে গ্রহণযোগ্য ও ত্যাগী নেতাকে দায়িত্ব আনার দাবি করেছেন কেন্দ্রীয় নেতারা।
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ত্যাগী, মেধাবী এবং পরীক্ষিত নেতাদের কাউন্সিলের মাধ্যমে নেতৃত্বে আনার ইচ্ছাপোষণ করেছেন। সেক্ষেত্রে তৃনমূলের মতামতকে প্রাধান্য দিতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে দলের সিনিয়র নেতাদের নির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানা গেছে ।
এদিকে কেন্দ্রীয় সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে আসতে জোর তৎপরতা চালাচ্ছেন সংগঠনটির ডজন খানেক নেতা। এর মধ্যে সভাপতি পদে আলোচনায় আছেন।
সাধারন সম্পাদক পদে আলোচনার সবার শীর্ষে রয়েছেন সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আলীম বেপারী। এছাড়াও বিভিন্ন পদে আলোচনায় আছেন, সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম আজিম, খায়রুল হাসান জুয়েল, শেখ সোহেল রানা টিপু, সাজ্জাদ সাকিব বাদশা প্রমুখ। এরা প্রত্যেকেই নিজের সাংগঠনিক কাজের মূল্যায়ণ করার অংশ হিসেবে কাঙ্খিত পদে আসতে চান।
সম্ভ্যাব্য এসব প্রার্থীদের মধ্যে আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন সংগঠনটির অন্যতম প্রভাবশালী নেতা ও দলের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আলীম বেপারী।
সম্ভ্যাব্য এসব প্রার্থীদের মধ্যে আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন সংগঠনটির অন্যতম প্রভাবশালী নেতা ও দলের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আলীম বেপারী। তিনি এর আগে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এস.এম হল ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের একটি বিরাট অংশ এবং সারাদেশের নেতাকর্মীদের অধিকাংশ তাকে আগামী সম্মেলনের মাধ্যমে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চান। স্বেচ্ছাসেবক লীগের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র থেকে জানা যায় , স্বেচ্ছাসেবক লীগের তৃনমূল হতে কেন্দ্রীয় সর্বত্র জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন আব্দুল আলীম বেপারী। সারাদেশের নেতাকর্মীদের মধ্যে দলের জন্য নিবেদিত, পরিশ্রমী, ত্যাগি সাথে ক্লিন ইমেজ ও শেখ হাসিনার আদর্শের ভ্যানগার্ড আব্দুল আলীম বেশ পরিচিত। তাকে সেই পদের দায়িত্ব দেওয়া হলে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে জানান নেতাকর্মীরা।
পরিচ্ছন্ন এ রাজনীতিবিদ মাঠের রাজনীতিতে রেখে চলেছেন সফলতার ছাপ। রাজনীতির মাঠের খুবই গুরুত্বপূর্ণ ঢাকা বিভাগে দায়িত্ব পালনে সফলতার সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছেন। বিভাগটির ২৩ সাংগঠনিক জেলাসহ সবকমিটি উপজেলায় সম্মেলনের মাধ্যমে বির্তকমুক্ত পরিচ্ছন্ন কমিটি গঠন করেছেন। ঢাকা বিভাগের অধিকাংশ উপজেলার ইউনিয়নগুলোতেও রয়েছে স্বেচ্ছাসেবক লীগের শক্তিশালী কমিটি। কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হলেও ইউনিয়ন সম্মেলনেও অংশ নিয়েছেন আব্দুল আলীম। একমাত্র ঢাকা বিভাগ ছাড়া অন্য বিভাগের অধিকাংশ জেলা কমিটি মেয়াদউত্তীর্ণ। স্বেচ্ছাসেবকলীগের আব্দুল আলীমের জনপ্রিয়তার প্রমান মেলে সংগঠনটির যেকোন কর্মসূচি ও কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে।
বিশেষ করে কেন্দ্রীয় সম্মেলন কেন্দ্র করে নেতাকর্মীদের কাছে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে রয়েছেন তিনি। প্রতিদিন আব্দুল আলীম অনুসারী সংগঠনটির হাজার হাজার নেতাকর্মী গুলিস্থান কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও ধানমন্ডি কার্যালয়ে ভিড় জমাচ্ছেন। জানা যায়, শুধু স্বেচ্ছাসেবক লীগ নয়, এর আগে ছাত্রলীগের রাজনীতিতেও আব্দুল আলীম সফলতার ছাপ রেখেছেন। ২০০১ সাল পরবর্তী বিএনপি জামায়াতের সময়ে আওয়ামী লীগের দু:সময়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক হিসেবে রাজপথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
এক ফাকে সামান্য সময়ের জন্য আব্দুল আলীমের এর সাথে কথা হলে জানতে চাওয়া হয় আগামি ১৬ ই নভেম্বরের সম্মেলন কে ঘিরে তার চাওয়া পাওয়া র কথা ,তিনি জানান আমি সংগঠনের অতি ক্ষুদ্র কর্মী হিসাবে নিজেকে মনে করি। আমি শিক্ষা জীবনের শুরু থেকে ছাত্র রাজনিতির সাথে জড়িত হয়ে পড়ি আমি ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের একজন মেধাবি ছাত্র /ছাত্র নেতা হিসাবে আপনাদের মাঝে পরিচিত হতে পেরেছি এটায় আমার ভাগ্য।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র হিসেবে পারিবারিক দীক্ষা থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেছিলাম ,তার প্রতিদান আমি পেয়েছি ,পরিবারের সকল সদস্যই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার নির্বাচনি এলাকা নড়াইল-১ ও ২ আসনে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত টিমের প্রধান ছিলেন।
সংগঠন যখন যে দায়িত্ব দিয়েছে আমি আন্তরিকতার সাথে সেই দায়িত্ব পালন করার আপ্রান চেষ্টা করেছি ।যার ফল হিসাবে সংগঠনও আমার কর্মের মূল্যায়ণ করেছে এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করার সুযোগ দিয়েছে ।
স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হবার বিষয়ের আব্দুল আলীম বলেন, ছাত্রলীগের রাজনীতির পর শুধু মাত্রসেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ভাইকে ভালোবেসে স্বেচ্ছাসেবক লীগ করি। তিনিই আমার নেতা। আমরা আফম বাহাউদ্দিন নাছিমের নেতৃত্বে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে কাজ করি। তিনি যাকে চাইবেন সে দায়িত্বে আসবে এবং প্রার্থীও হবেন। এর আগে আমরা প্রার্থী নই। তবে নেতাকর্মীরা চায়, আমি দায়িত্বে আসি। নেত্রী যদি আস্থা রাখেন, সবোর্চ্চ ত্যাগ শিকার করবো।
সব শেষ একটা কথা বলতে চায় বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা যেই সিদ্ধান্ত দিবেন আমি/আমরা তা মেনেই রাজনীতি করি।