বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২০
প্রথম পাতা » অপরাধ | জেলার খবর | ব্রেকিং নিউজ | রাজনীতি » কুষ্টিয়ায় ঢাবি ছাত্রী ধর্ষণ প্রতিবাদ ও ধর্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবিতে মানব বন্ধন
কুষ্টিয়ায় ঢাবি ছাত্রী ধর্ষণ প্রতিবাদ ও ধর্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবিতে মানব বন্ধন
পক্ষকাল
“গোটা দেশে ধর্ষন-জেগে ওঠো জনগন” শ্লোগানে ঢাবি ছাত্রী অপহরণ ও ধর্ষনের প্রতিবাদ এবং ধর্ষক-সন্ত্রাসীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবিতে মানব বন্ধন করেছে সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন কুষ্টিয়া। বৃহষ্পািতবার বেলা ১১টায় কুষ্টিয়া থানা মোড়স্থ স্বাধীনতা চত্বরে সংগঠনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই প্রতিবাদ মানব বন্ধনে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক/শিক্ষার্থীরা অংশ গ্রহন করে সংহতি জানান। এসময় বক্তব্য রাখেন, রবীন্দ্র মৈত্রী বিশ^বিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. শহীদুর রহমান, প্রক্টর এসএম হাসিবুর রহমান তামিম, কুষ্টিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান ডাবলু, সামাজিক আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জেলা জাসদের নেতা কারশেদ আলম, সাধারণ সম্পাদক শরীফ বিশ^াস, জাসদ নেতা আহাম্মদ আলী, মানবাধিকার ও গণমাধ্যমকর্মী হাসান আলী, বাসদ নেতা কমরেড শফিউর রহমান, ওয়র্কার্স পার্টি কমরেড নেতা হাফিজ সরকার, সাংস্কৃতিক সংগঠক কনক চৌধুরী, উদিচীর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক গোপা সরকার, জ্যোতি ফাউন্ডেশনের পরিচালক সৈয়দা হাবীবা, প্রবীন হিতৈষী সংঘের সাধারণ সম্পাদক খাদেমুল ইসলাম, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র কুষ্টিয়ার সহ-সভাপতি আজিজুর রহমান, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট সভাপতি লাবনী সুলতানা প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, সারাদেশে অব্যাহতভাবে যে নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে, এই ঘটনা তারই বিচারহীনতার ফল। একের পর এক ধর্ষনকারী ধরাছোয়ার বাইরে থাকায় নেতৃবৃন্দ ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। গত ৫ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী কুর্মিটোলায় অপহরণ ও নৃসংশভাবে ধর্ষনের স্বীকার হয়। বিচানহীনতার সংস্কৃতির কারণে অতীতে ধর্ষণকারীদের বীরদর্পে মুক্তভাবেই ঘুরতে দেখা গেছে। একজন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করার ঘটনা থেকেই বোঝা যায় সারাদেশে নারীদের নিরাপত্তা বলতে কিছু নেই। বিচারহীনতার রেওয়াজ, আইনের দীর্ঘসূত্রিতা, নারীর প্রতি সমাজের অধস্তন দৃষ্টিভঙ্গী, মাদক-পর্নোগ্রাফির বিস্তার নারী-শিশু নির্যাতন-ধর্ষণ-হত্যাকে প্রায় মহামারী পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। অবিলম্বে প্রকৃত দোষী এসব ধর্ষক-সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন নেতৃবৃন্দ।
ঢাবি ছাত্রী ধর্ষণ প্রতিবাদ ও ধর্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবিতে সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলনের মানব বন্ধন
“গোটা দেশে ধর্ষন-জেগে ওঠো জনগন” শ্লোগানে ঢাবি ছাত্রী অপহরণ ও ধর্ষনের প্রতিবাদ এবং ধর্ষক-সন্ত্রাসীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবিতে মানব বন্ধন করেছে সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন কুষ্টিয়া। বৃহষ্পািতবার বেলা ১১টায় কুষ্টিয়া থানা মোড়স্থ স্বাধীনতা চত্বরে সংগঠনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই প্রতিবাদ মানব বন্ধনে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক/শিক্ষার্থীরা অংশ গ্রহন করে সংহতি জানান। এসময় বক্তব্য রাখেন, রবীন্দ্র মৈত্রী বিশ^বিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. শহীদুর রহমান, প্রক্টর এসএম হাসিবুর রহমান তামিম, কুষ্টিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান ডাবলু, সামাজিক আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জেলা জাসদের নেতা কারশেদ আলম, সাধারণ সম্পাদক শরীফ বিশ^াস, জাসদ নেতা আহাম্মদ আলী, মানবাধিকার ও গণমাধ্যমকর্মী হাসান আলী, বাসদ নেতা কমরেড শফিউর রহমান, ওয়র্কার্স পার্টি কমরেড নেতা হাফিজ সরকার, সাংস্কৃতিক সংগঠক কনক চৌধুরী, উদিচীর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক গোপা সরকার, জ্যোতি ফাউন্ডেশনের পরিচালক সৈয়দা হাবীবা, প্রবীন হিতৈষী সংঘের সাধারণ সম্পাদক খাদেমুল ইসলাম, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র কুষ্টিয়ার সহ-সভাপতি আজিজুর রহমান, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট সভাপতি লাবনী সুলতানা প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, সারাদেশে অব্যাহতভাবে যে নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে, এই ঘটনা তারই বিচারহীনতার ফল। একের পর এক ধর্ষনকারী ধরাছোয়ার বাইরে থাকায় নেতৃবৃন্দ ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। গত ৫ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী কুর্মিটোলায় অপহরণ ও নৃসংশভাবে ধর্ষনের স্বীকার হয়। বিচানহীনতার সংস্কৃতির কারণে অতীতে ধর্ষণকারীদের বীরদর্পে মুক্তভাবেই ঘুরতে দেখা গেছে। একজন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করার ঘটনা থেকেই বোঝা যায় সারাদেশে নারীদের নিরাপত্তা বলতে কিছু নেই। বিচারহীনতার রেওয়াজ, আইনের দীর্ঘসূত্রিতা, নারীর প্রতি সমাজের অধস্তন দৃষ্টিভঙ্গী, মাদক-পর্নোগ্রাফির বিস্তার নারী-শিশু নির্যাতন-ধর্ষণ-হত্যাকে প্রায় মহামারী পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। অবিলম্বে প্রকৃত দোষী এসব ধর্ষক-সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন নেতৃবৃন্দ।
ঢাবি ছাত্রী ধর্ষণ প্রতিবাদ ও ধর্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবিতে সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলনের মানব বন্ধন
“গোটা দেশে ধর্ষন-জেগে ওঠো জনগন” শ্লোগানে ঢাবি ছাত্রী অপহরণ ও ধর্ষনের প্রতিবাদ এবং ধর্ষক-সন্ত্রাসীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবিতে মানব বন্ধন করেছে সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন কুষ্টিয়া। বৃহষ্পািতবার বেলা ১১টায় কুষ্টিয়া থানা মোড়স্থ স্বাধীনতা চত্বরে সংগঠনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই প্রতিবাদ মানব বন্ধনে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক/শিক্ষার্থীরা অংশ গ্রহন করে সংহতি জানান। এসময় বক্তব্য রাখেন, রবীন্দ্র মৈত্রী বিশ^বিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. শহীদুর রহমান, প্রক্টর এসএম হাসিবুর রহমান তামিম, কুষ্টিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান ডাবলু, সামাজিক আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জেলা জাসদের নেতা কারশেদ আলম, সাধারণ সম্পাদক শরীফ বিশ^াস, জাসদ নেতা আহাম্মদ আলী, মানবাধিকার ও গণমাধ্যমকর্মী হাসান আলী, বাসদ নেতা কমরেড শফিউর রহমান, ওয়র্কার্স পার্টি কমরেড নেতা হাফিজ সরকার, সাংস্কৃতিক সংগঠক কনক চৌধুরী, উদিচীর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক গোপা সরকার, জ্যোতি ফাউন্ডেশনের পরিচালক সৈয়দা হাবীবা, প্রবীন হিতৈষী সংঘের সাধারণ সম্পাদক খাদেমুল ইসলাম, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র কুষ্টিয়ার সহ-সভাপতি আজিজুর রহমান, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট সভাপতি লাবনী সুলতানা প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, সারাদেশে অব্যাহতভাবে যে নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে, এই ঘটনা তারই বিচারহীনতার ফল। একের পর এক ধর্ষনকারী ধরাছোয়ার বাইরে থাকায় নেতৃবৃন্দ ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। গত ৫ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী কুর্মিটোলায় অপহরণ ও নৃসংশভাবে ধর্ষনের স্বীকার হয়। বিচানহীনতার সংস্কৃতির কারণে অতীতে ধর্ষণকারীদের বীরদর্পে মুক্তভাবেই ঘুরতে দেখা গেছে। একজন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করার ঘটনা থেকেই বোঝা যায় সারাদেশে নারীদের নিরাপত্তা বলতে কিছু নেই। বিচারহীনতার রেওয়াজ, আইনের দীর্ঘসূত্রিতা, নারীর প্রতি সমাজের অধস্তন দৃষ্টিভঙ্গী, মাদক-পর্নোগ্রাফির বিস্তার নারী-শিশু নির্যাতন-ধর্ষণ-হত্যাকে প্রায় মহামারী পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। অবিলম্বে প্রকৃত দোষী এসব ধর্ষক-সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন নেতৃবৃন্দ।