শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২০
প্রথম পাতা » অপরাধ | রাজনীতি | সম্পাদক বলছি » প্রতিমন্ত্রীর ফরহাদের একটি মোটরসাইকেল ছিলনা এখন তার চারটি দামি গাড়ি
প্রতিমন্ত্রীর ফরহাদের একটি মোটরসাইকেল ছিলনা এখন তার চারটি দামি গাড়ি
মেহেরপুর প্রতিনিধি ॥ জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপিকে মেহেরপুরের আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতারা শহর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় । দলের নেতা কর্মিদর মূল্যায়ন না করা হলে মন্ত্রীকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে বলেও হুসিয়ারি দিয়েছে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে বুধবার বিকেলে টাউন হলে শহর আওয়ামী লীগ বর্ধিত সভা করেছে। শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট ইয়ারুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম রসুল প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেছেন- আমাদের এমপি জন প্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন ডিসি এসপি থাকলেই দলে কেউ না থাকলেও চলবে ঘোষণা দিয়ে দলের ত্যাগী নেতা কর্মিদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করায় ত্যাগীরা দল ছেড়ে দিচ্ছে। দলে বিএনপি জামাতের লোকজনকে মূল্যায়ন করছেন। ফলে বিরোধী দলের চেয়ে দলের ব্যক্তিবিশেষের বিরুদ্ধে অবস্তান নিতে হচ্ছে।
সভায় সদর থানা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক এডভোকেট মিয়াজান আলী বলেছেন- সরকার চাচ্ছে গ্রামকে শহর করতে। কিন্তু আমাদের মন্ত্রী জেলা শহরকে প্রান্তিক জনপদের গ্রামে পরিণত করছে মেহেরপুর শহরকে। মন্ত্রী জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও পৌর উন্নয়নে চরমভাবে বিরোধীতা করছেন। এই তিনটি প্রতিষ্ঠানেই জনপ্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হয়ে আছে আওয়ামী লীগ থেকে। মানষিকভাবে মন্ত্রী পরির্বন না হলে মন্ত্রীকে অবাঞ্ছিত ঘোষনা করা হবে বলেও তিনি হুসিয়ারি করেন। বর্ধিত সভায় মন্ত্রীর উদ্দেশ্যে উদ্দেশ্যে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম রসূল বলেন, তুমি কিশোরগঞ্জ উন্নয়ন করছে। ওখানে মন্ত্রীর ভোট করবে উনার মেহেরপুরের ভোট দরকার নাই।
প্রতিমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি এ্যাড. ইয়ারুল ইসলাম বলেন,মেহেরপুর প্রতিনিধি ॥ জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপিকে মেহেরপুরের আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতারা শহর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় ধুয়ে দিয়েছে। দলের নেতা কর্মিদর মূল্যায়ন না করা হলে মন্ত্রীকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে বলেও হুসিয়ারি দিয়েছে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে বুধবার বিকেলে টাউন হলে শহর আওয়ামী লীগ বর্ধিত সভা করেছে। শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট ইয়ারুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম রসুল প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেছেন- আমাদের এমপি জন প্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন ডিসি এসপি থাকলেই দলে কেউ না থাকলেও চলবে ঘোষণা দিয়ে দলের ত্যাগী নেতা কর্মিদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করায় ত্যাগীরা দল ছেড়ে দিচ্ছে। দলে বিএনপি জামাতের লোকজনকে মূল্যায়ন করছেন। ফলে বিরোধী দলের চেয়ে দলের ব্যক্তিবিশেষের বিরুদ্ধে অবস্তান নিতে হচ্ছে।
সভায় সদর থানা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক এডভোকেট মিয়াজান আলী বলেছেন- সরকার চাচ্ছে গ্রামকে শহর করতে। কিন্তু আমাদের মন্ত্রী জেলা শহরকে প্রান্তিক জনপদের গ্রামে পরিণত করছে মেহেরপুর শহরকে। মন্ত্রী জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও পৌর উন্নয়নে চরমভাবে বিরোধীতা করছেন। এই তিনটি প্রতিষ্ঠানেই জনপ্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হয়ে আছে আওয়ামী লীগ থেকে। মানষিকভাবে মন্ত্রী পরির্বন না হলে মন্ত্রীকে অবাঞ্ছিত ঘোষনা করা হবে বলেও তিনি হুসিয়ারি করেন। বর্ধিত সভায় মন্ত্রীর উদ্দেশ্যে উদ্দেশ্যে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম রসূল বলেন, তুমি কিশোরগঞ্জ উন্নয়ন করছে। ওখানে মন্ত্রীর ভোট করবে উনার মেহেরপুরের ভোট দরকার নাই।
প্রতিমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি এ্যাড. ইয়ারুল ইসলাম বলেন, যার একটি মোটরসাইকেল ছিলনা এখন তার চারটি দামি গাড়ি। তিনি আলাদিনের চেরাগ পাইছেন? জেলা প্রশাসকের উদ্দেশ্যে তিনি আরও বলেন মেহেরপুরে একজন কালা জাহাঙ্গীর আছে। কথায় আছে বাঁশের চেয়ে কঞ্চি মোটা হলে যা হয়।
জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আবদুল মান্নান ছোট বলেছেন, আমাদের আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আমরা আওয়ামী লীগ অবস্থান নিয়েছি মন্ত্রীর কর্মকান্ডে। মেহেরপুর জেলাতে সকল ইউনিটে কাউন্সিল হচ্ছেনা। কারণ মন্ত্রী কমিটি গঠনেও ভাগ বসাতে চাচ্ছেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা আশকার আলী, সাবেক সাধারন সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক মিয়াজান আলী, সাবেক শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মান্নান, পৌর মেয়র ও জেলা যুবলীগের আহবায়ক মাহফুজুর রহমান রিটন প্রমূখ।
পৌর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আক্কাস আলী ও জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক শহিদুল ইসলাম পেরেশানের সঞ্চালনায় বিশেষ বর্ধিত সভায় বক্তব্য দেন সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুর রব, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক লাভলী ইয়াসমিন, জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি সাজ্জাদুর আনাম, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আবু সুফিয়ান রুপক, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক জুয়েল রানা, কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক মিজানুর রহমান জনিসহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ সকল নেতাকর্মীরা।
। তিনি আলাদিনের চেরাগ পাইছেন? জেলা প্রশাসকের উদ্দেশ্যে তিনি আরও বলেন মেহেরপুরে একজন কালা জাহাঙ্গীর আছে। কথায় আছে বাঁশের চেয়ে কঞ্চি মোটা হলে যা হয়।
জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আবদুল মান্নান ছোট বলেছেন, আমাদের আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আমরা আওয়ামী লীগ অবস্থান নিয়েছি মন্ত্রীর কর্মকান্ডে। মেহেরপুর জেলাতে সকল ইউনিটে কাউন্সিল হচ্ছেনা। কারণ মন্ত্রী কমিটি গঠনেও ভাগ বসাতে চাচ্ছেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা আশকার আলী, সাবেক সাধারন সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক মিয়াজান আলী, সাবেক শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মান্নান, পৌর মেয়র ও জেলা যুবলীগের আহবায়ক মাহফুজুর রহমান রিটন প্রমূখ।
পৌর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আক্কাস আলী ও জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক শহিদুল ইসলাম পেরেশানের সঞ্চালনায় বিশেষ বর্ধিত সভায় বক্তব্য দেন সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুর রব, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক লাভলী ইয়াসমিন, জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি সাজ্জাদুর আনাম, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আবু সুফিয়ান রুপক, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক জুয়েল রানা, কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক মিজানুর রহমান জনিসহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ সকল নেতাকর্মীরা।