দ্রব্যমূল্যে আগুন জনগন বেসামাল
শিব্বির দেওয়ান
আয়ের সাথে ব্যয়ের সঙ্গতি নেই।
মধ্যবিত্ত আর নিম্নবিত্তদের জীবন ওষ্ঠাগত।
হু হু করে বাড়ছে দ্রব্য মূল্যের দাম। জনজীবন বিপর্যস্ত। নিরব দীর্ঘশ্বাস। সিন্ডিকেটের মূল কোথায়? অতিমুনাফা লোভী অসাধু ব্যবসায়ীরা ধরা ছোঁয়ার বাইরে।
দেশ জাতিকে ভালো রাখার দায়দায়িত্ব কার কাঁধে। দায়িত্বশীল ব্যাক্তিরা কোথায়? কে রুখবে দ্রব্য মূল্যের পাগলা ঘোড়া। দারিদ্র্যতা অনাহারী মুখে চপটাঘাত করছে। মানুষ যাবে কোথায়? খাবে কি? টাকার অংঙ্কে বাজার করে পেরে উঠছে না। চাহিদা হতাশার মোড়কে বন্ধি।
যদি ও টিসিবি পণ্যে কিছুটা স্তস্হি মিলে তাও তা তিন পণ্যে লিপিবদ্ধ।
তেল চিনি ডাল।
সংসার এই তিন উপাদানে চলে না।
সংসারে আনুসাঙ্গিক আরো খাদ্যের প্রয়োজন পড়ে। ফলে দ্রব্য মূল্যে জীবন যাপিত বেসামাল।
লক্ষ্মীপুরের কমলনগর ঘুরে বাজার মূল্য লক্ষনীয়।
তেলাপিয়া মাছ ২৫০ কেজি পাঙ্গাস মাছ কেজি ২০০ টেংরা মাছ কেজি ২৫০ ছুরা মাছ ৭৫০ ভাটা মাছ ৬০০ পোয়া মাছ বড় ছোট ৮০০/৩০০ টাকা ইলিশ মাছ কেজি ওজন ২০০০ টাকা জাটকা কেজি ৭০০/৮০০ টাকা
কাঁচা বাজার টমেটো কেজি ৫০
মইলম কেজি ৬০ সসিন্দা কেজি ৬০ বরবটি কেজি ৮০ ধনিয়া কেজি ৩২০ কাঁচা মরিচ কেজি ১২০ শসা কেজি ৪০ পটল কেজি ৮০ আরকি কেজি ৬০
করোলা কেজি ৮০ পেঁয়াজের কেজি ৭০ টাকা।
প্রতিকার জরুরী জনগন নিয়ে ভাবার অবকাশ আছে।