শনিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৫
প্রথম পাতা » জেলার খবর » শৈলকুপায় জালিয়াতি করে অর্ধশতাধিক ভূয়া দলিল রেজিস্ট্রি, মূল অপরাধীদের বাদ দিয়ে দুদকের মামলা
শৈলকুপায় জালিয়াতি করে অর্ধশতাধিক ভূয়া দলিল রেজিস্ট্রি, মূল অপরাধীদের বাদ দিয়ে দুদকের মামলা
শামীমুল ইসলাম শামীম, ঝিনাইদহ প্রতিনিধি: ঝিনাইদহের শৈলকুপায় ভূমিদস্যু ভুন্ডুলের অর্ধশতাধিক ভূয়া দলিল রেজিষ্ট্রি জালিয়াতি, প্রকৃত অপরাধীদের বাদ দিয়ে থানায় দুদকের মামলা দায়ের করা হয়েছে।
উপজেলার আবাইপুর ইউনিয়নের হাটফাজিলপুর গ্রামের সন্ত্রাসী চাদাবাজ, ভূমিদস্যু ফরিদুল ইসলাম ভুন্ডুল (মোবা: নং-০১৭২২-৩০৮১৬৯ ) নামক ব্যাক্তির অর্ধশতাধিক ভূয়া দলিল রেজিস্ট্রি জালিয়াতি, ভূয়াপর্চা তৈরি, নামপত্তনের খারিজ খতিয়ান জালিয়াতি সহ রেকর্ড রুমের কাগজ নষ্ট, রেজিস্ট্রি দলিলের ভোলিয়াম বই ছেড়া ও সেটেলম্যান্টের রেকর্ড জালিয়াতি করা তার কাছে নিত্য নৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে বলে জানা গেছে।
খুলনার বিগত কুখ্যাত খুনি এরশাদ শিকদারের একান্ত সহযোগী ফরিদুল ইসলাম।
জমি জালিয়াতির ঘটনায় যশোর দুদকের উপ-পরিচালক আব্দুল ওয়াদুদ বাদী হয়ে শৈলকুপা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং ০৬/২৬০ তারিখ ১০/১১/২০১৪ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা মতে।
যশোর দুদকের উপ-পরিচালক আব্দুল ওয়াদুদ, জালিয়াতি মামলা থেকে প্রকৃত অপরাধী জমি জালিয়াতির সাথে প্রত্যক্ষ ভাবে যারা জড়িত সেই ব-কলমে স্বনাক্তকারী, নকল দাতা, স্বাক্ষী, জালিয়াতকারী মৌরি এবং জমি গৃহিতাকে বাদ দিয়ে ব্যাপক অর্থ-বানিজ্যের মাধ্যমে মামলা থেকে বাদ দেওয়ার অভিযোগ পাওযা যায়।
ভুন্ডুলের এ জাল জালিয়াতির কারণেই হাটফাজিলপুর গ্রামে খুনো-খুনির আশংকা দেখা দিয়েছে। ভূমিদস্যু জমি জালিয়াতকারী ফরিদুল ইসলাম ভুন্ডুলের কারনে শৈলকুপা ও হাটফাজিলপুর গ্রাম অশান্ত হয়ে পড়েছে। যেকোন মূহুর্তে এ এলাকাতে বড় ধরণের খুনো- খুনির ঘটনা ঘটার সম্বভাবনা রয়েছে বলে ভুক্তভুগিদের অভিযোগে জানা যায়।
হাটফাজিলপুর গ্রামের মৃত আঃ সাত্তারের পুত্র ফরিদুল ইসলাম ভুন্ডুলে, বিগত দিনের খুলনার কুখ্যাত খুনি এরশাদ শিকদারের একান্ত সহযোগি জমি জালিয়াতি চক্রসহ সকল প্রকার অপকমের্র অন্যতম হোতা হিসাবে পরিচিত। যার বিরুদ্ধে খুলনা ও ঝিনইদহ আদালতে একাধীক মামলা রয়েছে।
ভূয়া দলিল রেজিস্ট্রি-জালিয়াতি এ অপকর্মের সাথে জড়িত রয়েছে ফরিদুল ইসলাম ভুন্ডুলে সহ শৈলকুপার সেটেলমেন্ট অফিসের মহুরি আফতাব উদ্দিন, যশোর জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসের পেশকার আবু সাইদ এবং সেটেলমেন্ট অফিসের অসাধু কতিপয় জালিয়াতি চক্র সক্রিয়। প্রশাসনিক ভাবে তাদের বিরুদ্ধে কোন আইনানুগ ব্যাবস্থা না নেওয়ায় এ চক্রটি দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।
দীর্ঘ দিন ধরের তিনারা অত্র অফিসের সকল প্রকার জালিয়াতি কাজগুলো মোটাঅংকের টাকার বিনিময়ে যশোর জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসের পেশকার আবু সাইদকে মেনেজ করে এ সকল অপকর্ম করে পার পেয়ে যান।
তিনি ইতিপুর্বে এলাকার নিরমল সরদারের জমির দলিলে ব-কলমে ফরিদুল ইসলাম নাম সনাত্তকারী হিসাবে স্বাক্ষর করেন এবং অন্য কাউকে নিরমল সাজিয়ে জমি রেজিস্ট্রি করেন। অন্য জমির নাম পত্তন নাম্বার জাল করে উক্ত দলিল ব্যবহার করেন।
এ ব্যাপারে দুটি জালিয়াতী দলিল নিয়ে দুদকে মামলা হয়। যথাক্রমে জালিয়াতী দলিল নং ৫৬৮৬/০৯, তারিখ ২১/ ১২/০৯, ৫৬৮৫/০৯, তারিখ- ২১/১২/০৯ জালিয়াতী নাম পত্তন নং- গ/ঈ- ৫৮৯/১ী-১/০৯-১০ তারিখঃ ২৮/০৭/০৯ ইং। মূল মালিকের দলিল নং- ৬৫২০, রেজিঃ তারিখঃ ০৪/ ১২/৭২ হাট ফাজিলপুর মৌজা, জে, এল নং- ১৬৯, এস এ দাগ নং- ৩০৭৭, হালদাগ ৪৯২৪, বুজারত নং ১৫৩৪, ডিপি খতিয়পান- ৬৪৩, মোট জমির পরিমান ১১ শতক।
জালিয়াতী দাতার নাম ফরিদুল ইসলাম , পিতা, মৃতঃ আঃ সাত্তার মিয়া, সাং হাট ফাজিলপুর জালিয়াতী দলিল নং- ৬৩০৫/১১, রেজিঃ তাং- ২৬/১২/১১ ইং জালিয়াতী নাম পত্তন নং-৪০/১ী -১১/৮৯-৯০ জালিয়াতী হাল খতিয়ান বুজরাত নং১০৬০, ডিপি খতিয়ান নং ২৭।
শৈলকুপা নায়েব অফিস, সেটেলমেন্ট অফিস, নাম খারিজ অফিস, যশোরের জোনাল অফিসসহ রেজিস্ট্রি অফিস সবই জেন তাদের হাতের মুঠোই। তাদের অসাধ্য হেন কোন কাজ নেই যে তারা করতে পারে না। অফিসের অসাধু ঘূষখোর কর্মকর্তা কর্মচারিদের যোগসাযসে অর্থের বিনিময়ে দলিলের ভোলিয়াম বইয়ের পাতা ছেড়া,রেকর্ড রুমের পর্চার পাতা নষ্ট করা,নকল নাম খারিজ তৈরি করা,নকল এস.এ/ সি.এস জাল পর্চা তৈরি করা তার কাছে একেবারেই তুচ্ছ ঘটনা।
আর তার এসব কাজের প্রধান সহযোগী হিসাবে কাজ করেন শৈলকুপার সেটেলমেন্ট অফিসের ভূয়া ব্যারিস্টার মৌরি বলে খ্যাত মোঃ আবতাব হোসেন এবং যশোর জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসের পেসকার আবু সাইদ ও কুমিড়াদহ গ্রামের ভূমিদস্যু লুতফর শাহ। ভূয়া মৌরি আবতাব হোসেনের সহযোগিতায় ভূমিদস্যুতার সকল পর্যায়ের কাজ ভুন্ডুলে করে থাকেন। ভূয়া মৌরি আবতাবের জমা-জমির সকল অফিসের অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারিদের সাথে রেেয়ছে নিবিড় সম্পর্ক। টাকার বিনিমযে অসাধ্য কাজও তিনি সাধ্য করতে পারেন।
বিভিন্ন ভূমি অফিসের ঘুষখোর অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারিদের ম্যানেজ করেই দিনের পর দিন শৈলকুপা, ঝিনাইদহ, যশোর জোনাল অফিসের সকল ভূয়া ও জালিয়াতি কাজ সে করে থাকে। এতোই ক্ষমতাধর তেনারা কোন আইনই তাদের কিছুই করতে পারে না। তাদের হাত এতোই লম্বা যে ধরাছুয়ার বাইরে তারা। যখন যে সরকার ক্ষমতায় আসে তাদের ছত্রছায়ায় বীরদর্পে ভূমি জালিয়াতি কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।
আর তাদের জালিয়াতির কারণেই আজ শৈলকুপাসহ হাটফাজিলপুর গ্রামে ভাইয়ে-ভাইয়ে,শরিকে শরিকে, পাড়া মহল্লায় মারা-মারি সহ দিনের পর অশান্ত পরিবেশে বিরাজ করছে। এই ভূমিদস্যুদের কারনেই অনেকে আজ বাড়ি ছাড়া, ভিটা বাড়ি সর্বশান্ত হয়েছে অনেকে। নিরুপায় হয়ে অনেকে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।
জালিয়াতকারিদের সিন্ডিকেটের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতায় শৈলকুপার ১২নং নিত্যানন্দপুর ইউনিয়নের আদিবাসি ত্রিশ বছর আগে যিনি ভারত চলে যান, তিনি জীবিত কি মৃত্য অঙ্গাত কেউ বলতে পারেনা,হাটফাজিলপুরের হাজরা বালা সরদারের ভাই নির্মল কুমার সরদারের হাটফাজিলপুরের ১১ শতক জমি জালিয়াতি করে রেজিস্ট্রি করায় দুর্নীতি দমন কমিশন মামলা করেন
যশোর দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক আব্দুল ওয়াদুদ। টাকার বিনিময় মূল অপরাধিদের বাদ দিয়ে মৃত্য ব্যক্তি ও সাব রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
শামীমুল ইসলাম শামীম কর্তৃক ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত দরখাস্তের অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, নির্মল কুমার সরদার হাটফাজিলপুর গ্রামে সরদার পাড়ায় এস ,এ দাগ ৩০৭৭ দাগে ১১ শতক জমি ০৪/১২/১৯৭২ তারিখে ৬৫২০ নং কবলা দলিল মুলে খরিদ করে তার আপন বোন হাজরা বালা সরদারকে ভোগ দখল দিয়ে ভারতে চলে যান। হাজরা বালা হাল রেকর্ডের সময় ৫ শতক জমি তার নিজের নামে ও ৫ শতক জমি তার নিজের ভাই নির্মল কুমারের নামে হালরেকর্ড করতে সক্ষম হয় ।
জালিয়াতকারী ভুন্ডুলের দৃষ্টি পড়ে ঐ জমির উপর। সে হাজরা বালা ও তার ছেলে খোকন সরদারকে বুঝাতে থাকে কিছু জমি বিক্রয়ের জন্য।
ভুন্ডুলের বাড়ীর ভাড়াটিয়া কবীর স্বর্ণকার ঐ জমির দেড় শতক জমি কিনতে রাজি হন। স্বর্নকার প্রবীর দেড় শতক জমি মৌখিক বায়না করে ভুন্ডুলের সহযোগীতায়। কিন্তু ৫ শতক জমি ভারতে নিরুদ্দেশ নির্মল কুমার সরদারের নামে হওয়ায়, শমভু সরদার, পিতা ভোলানাথ সরদারকে নির্মল সাজিয়ে, ব-কলমে সনাক্তকারী হিসাবে ফরিদুল ইসলাম ভূন্ডুল নিজে স্বাক্ষর কওে এবং উজ্জল সরদার, পিতা- মৃত শ্রীকান্ত সরদারকে স্বাক্ষি সাজিয়ে, ভূয়া নাম খারিজ তৈরী করে প্রবীর স্বর্ণকারের নামে দেড় শতকের নামে ৫ শতক জমি রেজিঃ করে মোটা অংশের টাকা গৃহিতার নিকট হতে হাতিয়ে নেই।
ব-কলমে স্বনাক্ত কারী ভূন্ডুলের গৃহিত প্রবীর স্বর্ণকার যখন ৫ শতক জমি ভূন্ডুলের সহ যোগীতায় জোর পূর্বক দখল করে বাড়ী নির্মান করতে গেলে তখন লোক জানা জানি হয়ে গেলে সেই মুহুর্তে আবাইপুর ইউ,পি চেয়ারম্যন আমজাত হোসেন মোল্যার স্বরনাপন্য হন ভূক্ত ভোগিরা এবং ঝিনাইদহ পুলিশ সুপার বরাবর হাজরা বালার জামাই প্রবীর সরদার বাদী হয়ে একটি দরখাস্ত দাখিল করেন। তখন মূূল জালিয়াত কারী ফরিদুল ইসলাম অরফে ভূন্ডুলে ও জমি গৃহিতা প্রবির স্বর্ণকার এলাকা থেকে পালিয়ে যায়। বেশ কিছুদিন পর সমঝোতার মাধ্যমে তারা এলাকায় ফিরে আসেন।
শৈলকুপা থানা সূত্রে জানা যায়, দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয় যশোর এর ই/আর নং ২০/২০১০ অনুসন্ধান কালে প্রাপ্ত রেকর্ড পত্র ও তথ্যাদি পর্যালোচনা করেন এবং প্রধান কার্যালয় ,ঢাকার স্মারক নং দুদক / একা / অনঃ ও তদান্ত -১/৪৪-২০১০/ঝিনাইদহ/৩০০৩১,তারিখে ১৫/১০/২০১৪ মূল আসামীদের বিরুদ্ধে মামলা রুজুর অনুমতি প্রদান করা হয়। সমন্বিত জেলা কার্যালয়, যশোর এর উপ- পরিচালক মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ তদন্ত পূর্বক শৈলকুপা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। তিনি ১৯৫৭ সনে এস,এ রেকডীয় মলিক অনন্ত কুমার সরদারের ০৪/১২/১৯৭২ সালের ৬৫২০ নং কবলা দলিল, হাটফাজিলপুর ১৬৯ নং মৌজার ৩৪৮৫ নং খতিয়ান ভূক্ত ১৫১৪১ নং দাগে দন্ডবিধির ৪২০,৪৬৭,৪৬৮,৪৭১/১০৯ পেনাল কোড এবং তমধ্যে ১৯৪৭ সনের দুর্নিতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারা মতে স্মারক ঃ ৩৪৮২(৩) ১,তারিখ ১০/১১/২০১৪ শৈলকুপা থানায় একটি মামলা দায়ের করে।
যাহার মামলা নং ০৬/২৬০ তারিখ ১০/১১/২০১৪ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা মতে আসামীগন ১৩৫২ নং খতিয়ানের খরিজের উদ্ধৃতি দিয়ে ১৩৫২/১ নম্বর খতিয়ানের ভূয়া পর্চা তৈরী করে ৫৬৮৫/০৯,এবং ৫৬৮৬/০৯ দলিল রেজিঃ সম্পন্ন করে প্রতারনা ও জালিয়াতির আশ্রয় গ্রহন করায় শান্তি যোগ্য অপরাধ করেছেন মর্মে রেকর্ড পত্র দৃষ্টে প্রাথমিক ভাবে প্রতিয়মান হওয়ায়, আসামী নির্মল কুমার সরদার, পিতা মৃত কালীপদ সরদার এবং অপর আসামী তৎকালীন শৈলকুপায় কর্মরত সাব রেজিষ্টার মোঃ মমিন উদ্দিন মন্ডল, বর্তমানে সাব রেজিষ্টার গোমস্তপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিস, চাপাই নবাবগঞ্জ, পিতা নিজাম উদ্দীন মন্ডল, থানা ভুরুঙ্গামারি, জেলা কুড়িগ্রাম কে আসামী করে মামলা দায়ের করেন।
জালীয়াতীর সাথে জড়িত ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে ত্রিশ বছর আগে ইন্ডিয়ায় যে চলে গেলেন, আর কোন দিন দেশে ফেরেন নি, জীবিত আছে না মারা গিয়েছে তা কেউ বলতে পারে না, সেই জালিয়াত কারীদের নকল দাতা নির্মল সরদারকে ১ নং আসামী করা হয়েছে। আর প্রকৃত পক্ষে নকল নির্মল সেজে শোম্ভু সরদার,পিতা মৃত ভুলানাথ সরদার, উজ্জল সরদার,পিতা মৃত শ্রীকান্ত সরদারকে সাক্ষি করে এবং ব -কলমে দলিলে স্বাক্ষর কারী মুল হোতা ফরিদুল ইসলাম ভূন্ডুলে, ভূয়া মৌরি আবতাব হোসেন সহ জাল দলিল রেজিষ্ট্রি করে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিল তারা থাকলো ধরা ছোয়ার বাইরে। জালিয়াতি আরো দলিল নং ২৭/২০০১ তাং ৭/১/০১,দলিল নং ২০৭/০৩ তারিখ ১২/০১/২০০৩, দলিল নং ২০৮/০৩ তারিখ১৩/০১/২০০৩, দলিল নং ৩০৭১/২০০১ তাং ২১/০৫/২০০১ , দলিল নং ১৫৯/২০০১, তারিক ০৯/০৭/২০০১ , দলিল নং ৩৫৫৭/২০০০ তারিখ ০৫/০৬/২০০০, সহ আরো অনেক দলিল নং ৭১৩৭/০৩ তারিখ ২১/১২/২০০৩ ।
ভূক্তভুগীরা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করেও কোন প্রতিকার পায়নি। ফলে দিন দিন তারা ব্যাপক হয়রানির শিকার হচ্ছে।
জালিয়াতকারিরা দিনের পর দিন সাধারণ মানুষকে জিম্মী করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে কালোটাকার পাহাড় গড়ে তুলছে। এমতাবস্থায় জনস্বার্থে ভুক্তভুগী মহল জালিয়াতী চক্রের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। ভূক্তভুগি এলাকাবাসী প্রকৃত জালিয়াতকারিদের বিরুদ্ধে আইনগত শাস্তির দাবি জানান।