রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৪
প্রথম পাতা » » সংকটকাল শেষে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে চলচ্চিত্র :তথ্যমন্ত্রী
সংকটকাল শেষে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে চলচ্চিত্র :তথ্যমন্ত্রী
পক্ষকাল প্রতিবেদক : ২০১৪ সংকটকাল শেষে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র। অন্ধকার থেকে আলোর এ অভিযাত্রায় চলচ্চিত্র ঘুরে দাঁড়াচ্ছে দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, সাহিত্য-সংস্কৃতি এবং সেইসাথে আধুনিকায়নের প্রতি। প্রযোজক, পরিচালক, নির্মাতা, অভিনেতা-অভিনেত্রী, শিল্পী, কলাকুশলী সকলকে এই ঘুরে দাঁড়ানোর পর্বে যোগ দিতে হবে। ২০০৯ থেকে ২০১৩ পাঁচ বছরের বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি (বাচসাস) পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথাই বললেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
শনিবার সন্ধ্যায় চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (এফডিসি) প্রাঙ্গণে ২০০৯ থেকে ২০১৩ প্রতি বছরের জন্য ১৭টি ক্যাটাগরিতে দেয়া বাচসাস পুরস্কারে সর্বোচ্চ ১৩টি পুরস্কার জিতেছে গেরিলা। নায়করাজ রাজ্জাক, কবরী, চাষী নজরুল ইসলামের হাতে আজীবন সম্মাননা ও পরিচালক শহীদুল ইসলাম খোকনের হাতে বিশেষ সম্মাননা তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এবং চ্যানেল আই এর কর্ণধার ফরিদুর রেজা সাগর।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্র অতীতের মতো আবারও মুম্বঠন-কোলকাতা-লাহোরকে ছাড়িয়ে যাবে এ আশাবাদ ব্যক্ত করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, অশালীন-নকল-উস্কানিমূলক চলচ্চিত্র চাইনা, চাই গণমুখী মুক্ত মন্ত্রে উজ্জীবিত চলচ্চিত্র। সরকারের চলচ্চিত্রকে শিল্প ঘোষণা, ডিজিটাল পদ্ধতি প্রবর্তন ও অনুদান বৃদ্ধির বিষয়েও আলোকপাত করেন তিনি।
২০০৯ সালে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার পেয়েছে মোরশেদুল ইসলামের প্রিয়তমেষু। চলচ্চিত্রটির জন্য শ্রেষ্ঠ পরিচালকের পুরস্কারও জিতেছেন তিনি। এ ছাড়াও বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আরও ছয়টি পুরস্কার পেয়েছে প্রিয়তমেষু।
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেব ফেরদৌস (গঙ্গাযাত্রা), চঞ্চল চৌধুরী (মনপুরা) ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পরস্কার পেয়েছেন পপি (গঙ্গাযাত্রা)।
২০১০ সালের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার পেয়েছে গহীনের শব্দ। এ ছাড়া এ চলচ্চিত্রটি বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সাতটি পুরস্কার পেয়েছে। শ্রেষ্ঠ অভিনেতা শাকিব খান (ভালোবাসলেই ঘর বাঁধা যায় না) ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে মৌসুমী (গোলাপি এখন বিলাতে) পেয়েছেন পুরস্কার।
২০১১ সালে নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চুর গেরিলা পেয়েছে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার। এ ছাড়াও এ চলচ্চিত্রটি বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ১৩টি পুরস্কার জিতেছে। শ্রেষ্ঠ অভিনেতা আমিন খান (গরিবের মন অনেক বড়) ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে জয়া আহসান (গেরিলা) পুুরস্কার পেয়েছেন।
২০১২ সালের সেরা চলচ্চিত্র হিসেবে পুরস্কার পেয়েছে তারেক মাসুদের রানওয়ে। এ ছাড়া বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ছয়টি পুরস্কার পেয়েছে। শ্রেষ্ঠ অভিনেতা মাসুদ আখন্দ (পিতা), শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী ববিতা (খোদার পরে মা) পরস্কার পেয়েছেন।
২০১৩ সালের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র মৃত্তিকা মায়া। এ চলচ্চিত্রটির জন্য গাজী রাকায়েত শ্রেষ্ঠ পরিচালকের পুরস্কার জিতেছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন কাটাগরিতে সাতটি পুরস্কার জিতেছে এটি। এ বছর শ্রেষ্ঠ অভিনেতা তিতাস জিয়া (মৃত্তিকা মায়া), শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে অপু বিশ্বাস (মাই নেম ইজ খান) ও মাহি (ভালোবাসা আজকাল) পুরস্কার জিতেছেন।
চলচ্চিত্র অঙ্গনের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, বাচসাস সদস্যবৃন্দ ও বিপুল সংখ্যক গণমাধ্যমকর্মীগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা: শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৪ সংকটকাল শেষে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র। অন্ধকার থেকে আলোর এ অভিযাত্রায় চলচ্চিত্র ঘুরে দাঁড়াচ্ছে দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, সাহিত্য-সংস্কৃতি এবং সেইসাথে আধুনিকায়নের প্রতি। প্রযোজক, পরিচালক, নির্মাতা, অভিনেতা-অভিনেত্রী, শিল্পী, কলাকুশলী সকলকে এই ঘুরে দাঁড়ানোর পর্বে যোগ দিতে হবে। ২০০৯ থেকে ২০১৩ পাঁচ বছরের বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি (বাচসাস) পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথাই বললেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
শনিবার সন্ধ্যায় চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (এফডিসি) প্রাঙ্গণে ২০০৯ থেকে ২০১৩ প্রতি বছরের জন্য ১৭টি ক্যাটাগরিতে দেয়া বাচসাস পুরস্কারে সর্বোচ্চ ১৩টি পুরস্কার জিতেছে গেরিলা। নায়করাজ রাজ্জাক, কবরী, চাষী নজরুল ইসলামের হাতে আজীবন সম্মাননা ও পরিচালক শহীদুল ইসলাম খোকনের হাতে বিশেষ সম্মাননা তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এবং চ্যানেল আই এর কর্ণধার ফরিদুর রেজা সাগর।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্র অতীতের মতো আবারও মুম্বঠন-কোলকাতা-লাহোরকে ছাড়িয়ে যাবে এ আশাবাদ ব্যক্ত করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, অশালীন-নকল-উস্কানিমূলক চলচ্চিত্র চাইনা, চাই গণমুখী মুক্ত মন্ত্রে উজ্জীবিত চলচ্চিত্র। সরকারের চলচ্চিত্রকে শিল্প ঘোষণা, ডিজিটাল পদ্ধতি প্রবর্তন ও অনুদান বৃদ্ধির বিষয়েও আলোকপাত করেন তিনি।
২০০৯ সালে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার পেয়েছে মোরশেদুল ইসলামের প্রিয়তমেষু। চলচ্চিত্রটির জন্য শ্রেষ্ঠ পরিচালকের পুরস্কারও জিতেছেন তিনি। এ ছাড়াও বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আরও ছয়টি পুরস্কার পেয়েছে প্রিয়তমেষু।
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেব ফেরদৌস (গঙ্গাযাত্রা), চঞ্চল চৌধুরী (মনপুরা) ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পরস্কার পেয়েছেন পপি (গঙ্গাযাত্রা)।
২০১০ সালের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার পেয়েছে গহীনের শব্দ। এ ছাড়া এ চলচ্চিত্রটি বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সাতটি পুরস্কার পেয়েছে। শ্রেষ্ঠ অভিনেতা শাকিব খান (ভালোবাসলেই ঘর বাঁধা যায় না) ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে মৌসুমী (গোলাপি এখন বিলাতে) পেয়েছেন পুরস্কার।
২০১১ সালে নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চুর গেরিলা পেয়েছে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার। এ ছাড়াও এ চলচ্চিত্রটি বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ১৩টি পুরস্কার জিতেছে। শ্রেষ্ঠ অভিনেতা আমিন খান (গরিবের মন অনেক বড়) ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে জয়া আহসান (গেরিলা) পুুরস্কার পেয়েছেন।
২০১২ সালের সেরা চলচ্চিত্র হিসেবে পুরস্কার পেয়েছে তারেক মাসুদের রানওয়ে। এ ছাড়া বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ছয়টি পুরস্কার পেয়েছে। শ্রেষ্ঠ অভিনেতা মাসুদ আখন্দ (পিতা), শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী ববিতা (খোদার পরে মা) পরস্কার পেয়েছেন।
২০১৩ সালের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র মৃত্তিকা মায়া। এ চলচ্চিত্রটির জন্য গাজী রাকায়েত শ্রেষ্ঠ পরিচালকের পুরস্কার জিতেছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন কাটাগরিতে সাতটি পুরস্কার জিতেছে এটি। এ বছর শ্রেষ্ঠ অভিনেতা তিতাস জিয়া (মৃত্তিকা মায়া), শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে অপু বিশ্বাস (মাই নেম ইজ খান) ও মাহি (ভালোবাসা আজকাল) পুরস্কার জিতেছেন।
চলচ্চিত্র অঙ্গনের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, বাচসাস সদস্যবৃন্দ ও বিপুল সংখ্যক গণমাধ্যমকর্মীগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।