বুধবার, ২০ মে ২০১৫
প্রথম পাতা » অর্থনীতি | জেলার খবর » বাগেরহাট খানজাহান আলী বিমান বন্দর নির্মান আগামী অর্থ বছরঃ মেনন
বাগেরহাট খানজাহান আলী বিমান বন্দর নির্মান আগামী অর্থ বছরঃ মেনন
এস এম সামছুর রহমান, বাগেরহাট প্রতিনিধি বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, বাগেরহাট খানজাহান আলী বিমান বন্দরের র্নিমাণ হলে দক্ষিন অঞ্চলের পর্যটন শিল্পের দ্রুত বিকাশ ঘটবে।আগামী অর্থ বছর থেকে এ বিমান বন্দরের র্নিমাণ কাজ পূর্নাঙ্গ ভাবে শুরু হবে। তিন বছরের মধ্যে পুর্নাঙ্গ বিমান বন্দর রূপে এটি র্নিমানে ব্যায় হবে ৫৪৪ কোটি টাকা। মঙ্গলবার
দুপুরে বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার ফয়লায় বিমান বন্দর এলাকা পরির্দশনশেষে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, এই বিমান বন্দরটির নির্মান কাজ শেষ হলে ওয়ার্ল্ড হ্যরিটেজ
সুন্দরবন, হযরত খানজাহানের মাজার ও ষাটগুম্বজ মসজিদ এলাকার পর্যটন শিল্পের দ্রুত বিকাশ ঘটবে। সমুদ্র বন্দর মংলা আরও গতিশীলতার পাশাপাশি পিছিয়ে পড়া দক্ষিনাঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়নে এই বিমান বন্দরটি গুরুত্বপুর্ন ভূমিকা রাখবে। জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় থাকলে অবহেলিত দক্ষিণাঞ্চলের প্রকৃত উন্নয়ন হয় উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও বলেন, বিমান বন্দর এলাকায় কাছে পর্যটকদের থাকার জন্য একটি পাঁচ তারকা হোটেল, মংলায় পর্যটন কর্পোরেশনের পশুর মোটেলকে উর্ধবমুখি সম্প্রসারন ও খুলনার
মুজগুন্নিতে হোটেল ব্যাবস্থাপনা ইনিস্টিটিউট নির্মান করা হবে।বাগেরহাট জেলা জেলা প্রশাসক মো: জাহাংগীর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য দেন, মৎস্য ও প্রানী সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ্যাডভোকেট মীর শওকাত আলী বাদশা এমপি, সাবেক খুলনা সিটি মেয়র ও স্থানীয় এমপি তালুকদার আব্দুল খালেক, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব খোরশেদ আলম চৌধুরী, পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান অপরূপ চৌধুরী, সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল সানাউল হক, বেবিচকের প্রধান প্রকৌশলী সুদেন্দ্র বিকাশ গোশ্বামী, তত্তাবধায়ক প্রকৌশলী শহিদুল আফরোজ প্রমুখ।