ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না : প্রধানমন্ত্রী
পক্ষকাল ডেস্কঃ : ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করে, যার যার ধর্ম পালন করা জন্য আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।ওলামায়ে কেরামদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ইসলাম প্রচারের পাশাপাশি দেশে যাতে নাশকতা, সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ যাতে মাথাচাড়া না দেয়, সেজন্য কাজ করে যেতে হবে।রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মঙ্গলবার (২২ মার্চ) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ৪১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়া কোনো শিক্ষাই পূর্ণতা পায় না। তাই সরকার ধর্মীয় শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, বিশ্ব ইজতেমার ভেন্যু নির্ধারণের প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশে তা আয়োজনের বিষয়টি নিশ্চিত করে গেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি খুব কম সময়ই ক্ষমতায় থেকেছেন। এই স্বল্প সময় তিনি দেশ থেকে মদ-জুয়াসহ সকল গর্হিত ও ইসলামবিরোধী বিষয়গুলো নিষিদ্ধ করে গেছেন। ইসলাম প্রচার ও প্রসারে কাজ করে গেছেন তিনি। তার কল্যাণেই বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালে ওআইসির সদস্যপদ লাভ করে।
শেখ হাসিনা বলেন, বায়তুল মোকাররম মসজিদ আমাদের জাতীয় মসজিদ। এ মসজিদের উন্নয়নে আমরা প্রকল্প নেই। সৌন্দয্য বর্ধন, অ্যাভিনিউ নির্মাণ করি। শুধু তাই নয়, বায়তুল মোকাররম মসজিদে যেন পাঁচ হাজার নারী এক সঙ্গে নামাজ পড়তে পারেন, সে ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষাকে বঙ্গবন্ধু গুরুত্ব দিয়েছেন। সেজন্য তিনি বোর্ড তৈরি করে গেছেন। ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়া শিক্ষায় উন্নয়ন হয় না। সেটা শিশুকাল থেকে দিতে হয়। তিনি এ শিক্ষা প্রসারে ভাতার ব্যবস্থা করেছেন। আমরাও তার পথ অনুসরণ করছি। ক্ষমতায় আসার পর এক হাজারেরও বেশি মাদ্রাসায় একাডেমিক ভবন নির্মাণ করে দিয়েছি। ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের জন্য ৪১ কোটি ১৩ লাখ টাকা বরাদ্দের ব্যবস্থা করেছি।
ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না : প্রধানমন্ত্রী
২০১৬ মার্চ ২২ ১৩:২০:৪৭
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করে, যার যার ধর্ম পালন করা জন্য আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ওলামায়ে কেরামদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ইসলাম প্রচারের পাশাপাশি দেশে যাতে নাশকতা, সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ যাতে মাথাচাড়া না দেয়, সেজন্য কাজ করে যেতে হবে।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মঙ্গলবার (২২ মার্চ) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ৪১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়া কোনো শিক্ষাই পূর্ণতা পায় না। তাই সরকার ধর্মীয় শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, বিশ্ব ইজতেমার ভেন্যু নির্ধারণের প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশে তা আয়োজনের বিষয়টি নিশ্চিত করে গেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি খুব কম সময়ই ক্ষমতায় থেকেছেন। এই স্বল্প সময় তিনি দেশ থেকে মদ-জুয়াসহ সকল গর্হিত ও ইসলামবিরোধী বিষয়গুলো নিষিদ্ধ করে গেছেন। ইসলাম প্রচার ও প্রসারে কাজ করে গেছেন তিনি। তার কল্যাণেই বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালে ওআইসির সদস্যপদ লাভ করে।
শেখ হাসিনা বলেন, বায়তুল মোকাররম মসজিদ আমাদের জাতীয় মসজিদ। এ মসজিদের উন্নয়নে আমরা প্রকল্প নেই। সৌন্দয্য বর্ধন, অ্যাভিনিউ নির্মাণ করি। শুধু তাই নয়, বায়তুল মোকাররম মসজিদে যেন পাঁচ হাজার নারী এক সঙ্গে নামাজ পড়তে পারেন, সে ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষাকে বঙ্গবন্ধু গুরুত্ব দিয়েছেন। সেজন্য তিনি বোর্ড তৈরি করে গেছেন। ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়া শিক্ষায় উন্নয়ন হয় না। সেটা শিশুকাল থেকে দিতে হয়। তিনি এ শিক্ষা প্রসারে ভাতার ব্যবস্থা করেছেন। আমরাও তার পথ অনুসরণ করছি। ক্ষমতায় আসার পর এক হাজারেরও বেশি মাদ্রাসায় একাডেমিক ভবন নির্মাণ করে দিয়েছি। ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের জন্য ৪১ কোটি ১৩ লাখ টাকা বরাদ্দের ব্যবস্থা করেছি।
- See more at: http://bangla.thereport24.com/article/150287/%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-:-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80#sthash.T6oolAeK.dpuf