শিরোনাম:
ঢাকা, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ন ১৪৩১

Daily Pokkhokal
বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০১৬
প্রথম পাতা » অর্থনীতি | ব্যাংক-বীমা | সম্পাদক বলছি » ‘সীমান্ত ব্যাংক’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
প্রথম পাতা » অর্থনীতি | ব্যাংক-বীমা | সম্পাদক বলছি » ‘সীমান্ত ব্যাংক’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
৩৯৮ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০১৬
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

‘সীমান্ত ব্যাংক’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

---পক্ষকাল সংবাদ : বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের জন্য ‘সীমান্ত ব্যাংক’নামে নতুন একটি ব্যাংকের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) সকালে বিজিবি সদর দফতরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তিনি এ ব্যাংকের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

ব্যাংকের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজ বিজিবি সদস্যদের আনন্দের দিন। সামনে পবিত্র ঈদুল আজহা। আজ সীমান্ত ব্যাংক উদ্বোধন করলাম। এটা তাদের জন্য ঈদের শুভেচ্ছা।’

সীমান্ত ব্যাংক পরিচালনার উদ্দেশ্য সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ব্যাংক থেকে স্বল্পসুদে ও শর্তে বিজিবির সদস্যরা ঋণ নিতে পারবেন। বিজিবিতে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে যারা রয়েছেন তাদের জন্য বিশেষ সুবিধা থাকবে। শুধু কর্মরত সদস্য নয়, অবসরপ্রাপ্ত সদস্যদের জন্য এই ব্যাংকের মুনাফা ব্যয় করা হবে। এছাড়া সীমান্তবর্তী মানুষের কল্যাণের জন্যও এই ব্যাংক কাজ করবে। বিজিবিতে চাকরিজীবীদের সন্তানরা যেন উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারে সে কাজেও এই ব্যাংকটি কাজ করবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি আরও বলেন, ‘সীমান্ত ব্যাংক’ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ওয়েলফয়ার ট্রাস্টের একটি প্রতিষ্ঠান। এটি বিজিবি দ্বারা পরিচালিত হবে। ব্যাংকটির মূলধন হিসেবে দেওয়া হচ্ছে ৪ শত কোটি টাকা।

সেনা, নৌ, বিমান বাহিনীর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা সীমান্ত ব্যাংক করেছি আমাদের সেবায় যারা নিয়োজিত তারা যেন আরেকটু বেশি সুবিধা পান। ইতোপূর্বে আমরা সেনাবহিনীর জন্য ব্যাংক করে দিয়েছি। নৌ ও বিমান বাহিনীও আবেদন করেছে। আমরা বলেছি আপনারা যৌথভাবে করার উদ্যোগ নেন। তারা উদ্যোগ নিয়েছে। তাদের জন্য (ব্যাংক) করে দেবো।’

ভারতের সঙ্গে সীমান্তচুক্তির বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা সীমান্ত চুক্তির বিষয়ে প্রথম উদ্যোগ নেন। শুধু উদ্যোগ নয় এ বিষয়ে জাতির পিতা একটি আইন করে যান। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর আর কেউ কথা বলেনি। ১৯৯৬ সালে আমরা নির্বচানের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসে পুনরায় উদ্যোগ নেই। ১৯৯৬ সালের পর ২০০৮ সালের আগে কেউ এ বিষয়ে কথা বলেনি। এ আইনে জাতিসংঘ নির্ধারিত সময় থাকে ১০ বছর। কিন্তু ১৯৯৬ সালে আমরা উদ্যোগ নেওয়ার পর বিএনপি এসে এর কোনো উদ্যোগ নেয়নি। ফলে ২০০৮ আমরা ক্ষমতায় এসে খুবই অল্প সময় পাই। সেই অল্প সময়ের মধ্যে সকল তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করি এবং সে মামলায় জয়ী হই।’



আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)