শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬
প্রথম পাতা » তথ্য-প্রযুক্তি | ব্রেকিং নিউজ | সম্পাদক বলছি » আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন জয়
আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন জয়
আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। আইসিটি ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য তাকে এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাট প্রদেশের নিউ হেভেন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেস সম্মিলিতভাবে সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) এই পুরস্কার প্রদান করবে। ওয়ার্ল্ড অর্গানাইজেশন অব গভার্নেন্স অ্যান্ড কম্পিটিটিভনেস, প্লান ট্রিফিনিও, গ্লোবাল ফ্যাশন ফর ডেভেলপমেন্ট এর আয়োজক।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ওয়েবসাইটে দেয়া তথ্যানুসারে, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশের নাগরিকদের সহায়তা করায় তাকে এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। আইসিটি বিভাগে নেতৃত্বদান ও দৃঢ়তার সঙ্গে তথ্য-প্রযুক্তিখাত নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন সজীব ওয়াজেদ জয়। সেই সঙ্গে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টেকসই উন্নয়নের জন্য আইসিটি খাতকে নেতৃত্ব দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তিনি। এ বছর থেকে শুরু হওয়া এই পুরস্কারটি পরবর্তীতে প্রতি বছরে একবার প্রদান করা হবে।
এ বছর পুরস্কারটি প্রদান করবেন বিখ্যাত হলিউড অভিনেতা রবার্ট ডেভি। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের প্রথম বছরে আইসিটি ও প্রতিযোগিতামূলক টেকসই উন্নয়নের উপাদানগুলোকে গ্রহণের জন্য এই আয়োজন।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ দেশের উচ্চ পর্যায়ের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, অন্যান্য দেশের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, জাতিসংঘের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, বিশ্ব সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ এবং অভিনয় ও সংগীত ক্ষেত্রের শিল্পীরা এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।
উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালে জন্ম নেয়া সজীব ওয়াজেদ জয় ২০১০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সদস্যপদ লাভ করেন। এর পাশাপাশি স্বেচ্ছাশ্রমে তিনি প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দেন। উপদেষ্টা হিসেবে কাজ শুরুর পর থেকে দেশের তথ্য-প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নের পর্যবেক্ষণ করছেন তিনি।
এর আগে, ২০০৭ সালে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম থেকে ‘ইয়াং গ্লোবাল লিডার’ অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন তিনি। নিজ সমাজ ও পেশার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য প্রতি বছর বিশ্বে ২৫০ জন তরুণ নেতৃত্বকে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।