রবিবার, ৯ এপ্রিল ২০১৭
প্রথম পাতা » অপরাধ | ব্রেকিং নিউজ | রাজনীতি | শিক্ষা ও ক্যারিয়ার » জাতীয় সংসদে ১৫ ভাগ সময় আক্রমণাত্মক, কটু ও অশালীন কথার ব্যবহার
জাতীয় সংসদে ১৫ ভাগ সময় আক্রমণাত্মক, কটু ও অশালীন কথার ব্যবহার
পক্ষকাল সংবাদ ঃদশম জাতীয় সংসদের সপ্তম থেকে ত্রয়োদশঅধিবেশনে বিভিন্ন আলোচনাপর্বে মোট সময়ের ১৫শতাংশ ব্যয় হয়েছে অসংসদীয় ভাষা ব্যবহারে।প্রতিপক্ষকে উদ্দেশ করে এই সময়ে আক্রমণাত্মক, কটুও অশালীন শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে।সংসদের বাইরে থাকা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে
নিয়ে ২ হাজার ১০১ বার এবং সংসদের ভেতরেথাকা প্রতিপক্ষকে নিয়ে ৪৩৩ বার কটূক্তি, অশালীনও আক্রমণাত্মক শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে। এটি সংসদীয়
আচরণবিধির ব্যত্যয়।টরান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের
(টিআইবি) ‘পার্লামেন্ট ওয়াচ’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। আজ রোববাররাজধানীর ধানমন্ডিতে টিআইবির কার্যালয়ে এই
প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।গবেষণরা বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে টিআইবির
নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন,সংসদে বেশ কিছু ক্ষেত্রে ইতিবাচক অগ্রগতিহয়েছে। সংসদে উপস্থিতি বেড়েছে। আইনপ্রণয়নেরসময় বেড়েছে। বিলপ্রতি সময় বেড়েছে। কোরাম-সংকট কিছু কমেছে। আগের তুলনায় প্রধান বিরোধীদল সক্রিয় হওয়া চেষ্টা করছে। তবে তাদের দ্বৈতভূমিকা এখনো অব্যাহত আছে।সাংবাদিকের প্রশ্নে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, নবমসংসদের চেয়ে দশম সংসদ কার্যকর কি না, তা এখনইবলা যাবে না। বর্তমান সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়াপর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সুলতানা
কামাল বলেন, এই সংসদ অনেক বেশি কার্যকর—এইউপসংহারে যাওয়া যাবে