পটুয়াখালী-১ আসনে আফজাল হোসেনের গণসংযোগ
পক্ষকাল সংবাদ : আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আফজাল কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা হয়েও জেলার রাজনীতিতে সক্রিয় এবং নিয়মিত এলাকায় যাচ্ছেন। এলাকার উন্নয়নে কাজ করছেন। মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে থাকছেন। পটুয়াখালী জেলার তৃণমূল আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে আফজাল হোসেন কাছের মানুষ। খুব বেশি প্রচার-প্রচারণায় না থাকলেও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মাঠে আছেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পটুয়াখালী-১ (মির্জাগঞ্জ-দুমকি-সদর) আসন থেকে নৌকার টিকিট চাইবেন আফজাল। স্থানীয় রাজনীতিতে তার ঘনিষ্ঠরা দাবি করছেন, তৃণমূলে আফজাল হোসেনের জনপ্রিয়তা রয়েছে। মানুষের মধ্যে তার ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে উঠেছে। তাই তাকে মনোনয়ন দিলে দল লাভবান হবে।
পটুয়াখালী সদর স্থানীয় বাসিন্দা মনিরুল ইসলাম ঢাকাটাইমসকে বলেন, ‘আফজাল হোসেন একজন নিরহংকার মানুষ। জনগণ অন্তঃপ্রাণ একজন নেতা। তিনি আগামীতে পটুয়াখালী-১ আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে এলাকার মানুষের জন্য আশীর্বাদ হবে।’
ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতিতে সক্রিয় আফজাল হোসেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় সূর্যসেন হলের ভিপি ছিলেন তিনি। পরে মূল দলের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। সর্বশেষ আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলনে টানা তৃতীয়বারের মতো তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
আফজাল হোসেন একসময় বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সংবাদ কর্মী ছিলেন। বিএনপি ক্ষমতায় এলে তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়।আফজাল হোসেন ঢাকাটাইমসকে বলেন, ‘আমি নিজেকে আওয়ামী লীগের নেতা নয়, কর্মী মনে করি। জনগণের সেবক হয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাননীয় নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মনোনয়ন দেবেন এই প্রত্যাশা করছি। আমি মনোনয়ন পেলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে নির্বাচনী বৈতরণী সফলভাবে পার হতে পারবো বলে মনে করি।’