প্রধানমন্ত্রীর ইফতারে এরশাদ-বি চৌধুরী
পক্ষকাল সংবাদ ঃপ্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবনে সোমবার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সম্মানে ইফতার পার্টির আয়োজন করেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রী অতিথিদের জন্য নির্ধারিত বিভিন্ন টেবিলে ঘুরে ঘুরে তাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন এবং তাদের কুশলাদী সম্পর্কে খোঁজ-খবর নেন। খবর বাসস’র।
ইফতারের আগে বিশেষ মোনাজাতে দেশ ও জাতির অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি এবং সমৃদ্ধি কামনা করা হয়। মোনাজাতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৫ আগস্টের অন্য শহীদ এবং মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘ জীবন ও সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রার্থনা করা হয়।
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম মওলানা মুফতি মহিউদ্দিন কাসেমী মোনাজাত পরিচালনা করেন।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম রওশন এরশাদ, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ, সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিকল্পধারার সভাপতি ড. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার,পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ/একাংশ) নেতা মঈনুদ্দিন খান বাদল ও ইসলামী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ডায়াসে উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া অন্যান্য মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাবৃন্দ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ঊর্ধ্বতন নেতৃবৃন্দ, জাতীয় পার্টি, জাতীয় পার্টি (মঞ্জু), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল, ওয়ার্কার্স পার্টি, ন্যাপ, সাম্যবাদী দল, গণতন্ত্রী পার্টি, গণ আজাদী লীগ পাশাপাশি যুবলীগ, যুব মহিলা লীগ
, ছাত্রলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, মহিলা শ্রমিক লীগ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, ছাত্রলীগ, আওয়ামী বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদসহ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দও ইফতারে যোগ দেন।