শিরোনাম:
ঢাকা, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ন ১৪৩১

Daily Pokkhokal
বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারী ২০১৮
প্রথম পাতা » ব্রেকিং নিউজ | রাজনীতি » ‘আবারও আসতে পারে ওয়ান ইলেভেন’
প্রথম পাতা » ব্রেকিং নিউজ | রাজনীতি » ‘আবারও আসতে পারে ওয়ান ইলেভেন’
৩৪৮ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারী ২০১৮
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

‘আবারও আসতে পারে ওয়ান ইলেভেন’

---

পক্ষকাল সংবাদঃ

ওয়ান ইলেভেনে বিভিন্ন দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা বলেছেন, ‘ওয়ান ইলেভেনের লক্ষ্য ঠিক ছিল কিন্তু বাস্তবায়নের পদ্ধতি ছিল ভুল।’ তারা মনে করেন, ‘রাজনৈতিক বিরোধ নিস্পত্তি না হলে আবারও বাংলাদেশে ওয়ান ইলেভেনের মতো ঘটনা ঘটতে পারে।’ ওয়ান ইলেভেনে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন জনের সঙ্গে কথা বললে তারা এরকম মন্তব্য করেছেন।

ওয়ান ইলেভেনের তত্বাবধায়ক সরকারের অন্যতম উপদেষ্টা ছিলেন ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন। বাংলা ইনসাইডারকে তিনি বলেছেন, ‘ওয়ান ইলেভেন কারও ষড়যন্ত্র নয়, এটা ছিল রাজনীতিবিদদের সৃষ্টি। রাজনীতিবিদদের অযোগ্যতা, ক্ষমতা লিপ্সা আর ব্যর্থতার ফসল হলো ওয়ান ইলেভেন।’ তিনি দাবি করেন, ‘২০০৭ এ তত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নিলে দেশের মানুষ স্বস্তির নি:শ্বাস ফেলে, তারা হাফ ছেড়ে বাঁচে।

ওয়ান ইলেভেনের অন্যতম উপদেষ্টা ছিলেন হোসেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, ‘ওয়ান ইলেভেন ছিল জন আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলন।’ তাঁর মতে, ‘যে লক্ষ্য নিয়ে ওয়ান ইলেভেনের তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়েছিল তা অর্জিত হয়েছিল। কারণ ওই সরকার একটি শুদ্ধ ভোটার তালিকা করতে সক্ষম হয়েছে। ভোটার পরিচয় পত্র দিতে পেরেছে এবং সবচেয়ে বড় কথা হলো একটি অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পেরেছে।’ তিনি মনে করেন, ভুল ত্রুটি সত্বেও ওই সরকার তাঁর অভিষ্টে পৌছুতে পেরেছে।

ওয়ান ইলেভেনের সময় আরেকজন উপদেষ্টা ছিলেন অ্যাডভোকেট হাসান আরিফ। তিনি মনে করেন ‘দুই নেত্রীকে গ্রেপ্তার না করে বরং তাদের দিয়ে রাজনৈতিক সংস্কার করা হলে ভালো হতো।’ তিনি মনে করেন ‘অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দিক থেকে ওয়ান-ইলেভেন সরকার সফল। কিন্তু রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তনের লক্ষ্য অর্জিত হয়নি। এটা বাইরে থেকে করাও অসম্ভব।
ওয়ান ইলেভেনের গোপন তথ্য ফাঁস করলেন মঈন ইউ আহমেদ……….---

২০০৭ সালের ১১ই জানুয়ারি সারাদিনই ছিল নানা জল্পনা-কল্পনা। তৎকালীন সেনাপ্রধান মঈন ইউ আহমেদ এবং নবম পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মাসুদ উদ্দিন চৌধুরীসহ একদল সেনা কর্মকর্তা দুপুরের দিকে বঙ্গভবনে গিয়েছিলেন।

সে সময়ের ঘটনা প্রবাহ নিয়ে জেনারেল মঈন ইউ আহমেদ একটি বই লিখেছেন। ‘শান্তির স্বপ্নে: সময়ের স্মৃতিচারণ’ নামে সে বইতে বর্ণনা করেছেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান ইয়াজউদ্দিন আহমেদের সাথে বৈঠকে কিভাবে জরুরী অবস্থা জারীর বিষয়টি উঠে এসেছিল।

সে বইতে মঈন ইউ আহমেদ বর্ণনা করেন, আমি প্রেসিডেন্টকে দেশের সর্বশেষ পরিস্থিতি, নির্বাচন, বিরোধী রাজনৈতিক দলের আল্টিমেটাম এবং বিদেশী রাষ্ট্র সমূহের অবস্থান, বিশেষ করে নির্বাচনের ব্যাপারে জাতিসংঘের দৃঢ় অবস্থানের কথা জানালাম। জাতিসংঘ মিশন থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে প্রত্যাহার করা হলে যে বিপর্যয় ঘটতে পারে তা সবিস্তারে বর্ণনা করলাম। নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধান নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রেসিডেন্টকে পরিস্থিতির গুরুত্ব বোঝাতে সচেষ্ট হলো।

সে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বারী। ২০০৭ সালের ২২শে জানুয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে দেশে যে ধরনের সহিংস পরিস্থিতির তৈরি হতে পারে সে বিষয়টি গোয়েন্দা দৃষ্টিকোণ থেকে রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহমেদকে বুঝিয়েছেন। সার্বিক বিবেচনায় সামরিক কর্মকর্তারা জরুরী অবস্থান জারীর পক্ষে যুক্তি তুলে ধরলেন।

দেশে জরুরী অবস্থা জারী করা হতে পারে - এমন ধারণা পেলেও বিষয়টি নিয়ে ১১ই জানুয়ারি সারাদিনই নিশ্চিত হতে পারছিল না আওয়ামীলীগ ও বিএনপি’র নেতারা। সেদিন দুপুরে প্রভাবশালী কয়েকটি দেশের রাষ্ট্রদূতদের সাথে বৈঠক হয়েছিল আওয়ামীলীগ নেতাদের। সে বৈঠকটি হয়েছিল ঢাকাস্থ কানাডীয় হাই কমিশনারের বাসায়।

সেখানে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের পাশাপাশি আমেরিকার রাষ্ট্রদূত এবং ভারতের হাই কমিশনার উপস্থিত ছিলেন। সে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামীলীগের সিনিয়র নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম।

সে বৈঠকের বর্ণনা দিতে গিয়ে মি: সেলিম বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন, বিভিন্ন কথার এক পর্যায়ে তারা বললো এভাবে হলে তো দেশ চলতে পারে না। এভাবে হলে তো বিশৃঙ্খলা-অরাজকতা বাড়বে। আপনার দুই দল যদি সমঝোতায় না আসেন তাহলে অন্যরকম ঘটনা ঘটতে পারে। ওনাদের কথায় মনে হলো কী যেন একটা হচ্ছে। কারণ ওনারা পজিটিভ কিছু বললেন না।

একদিকে রাস্তায় আওয়ামীলীগের আন্দোলন এবং অন্যদিকে বঙ্গভবনে সেনা কর্মকর্তাদের তৎপরতা চলছে। একই সাথে সক্রিয় হয়ে উঠেছিলেন ঢাকাস্থ বিদেশী কূটনীতিকরা।

পর্দার অন্তরালে কী ঘটতে যাচ্ছে, সে বিষয়ে অনেকটা অন্ধকারে ছিল সদ্য ক্ষমতা থেকে বিদায় নেয়া দল বিএনপি। দলটি তখন ২২শে জানুয়ারির নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত।

বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া ১০ই জানুয়ারি গভীর রাত পর্যন্ত কুমিল্লায় নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত ছিলেন। তখন খালেদা জিয়ার সাথে ছিলেন বিএনপির সিনিয়র নেতা খন্দকার মোশারফ হোসেন।

মি: হোসেন বলছিলেন, “কুমিল্লার পদুয়ার বাজারে রাত নয় থেকে ১১টা পর্যন্ত জনসভা করেছেন। আমরা রাত একটার সময় ঢাকায় ফিরে আসি। ১১ তারিখ বিকেলের দিকে জানতে পারলাম যে সেনাবাহিনী থেকে প্রেসিডেন্ট ভবনে গিয়েছেন এবং সেখানে কিছু একটা হচ্ছে। জাতিসংঘের কিছু একটা চিঠি নিয়ে সেনাপ্রধান এবং নবম পদাতিক ডিভিশনের জিওসি বঙ্গভবনে গিয়ে প্রেসিডেন্টকে দিয়ে জরুরী আইন ঘোষণা করাচ্ছেন।”

সাধারণ নির্বাচন পরিচালনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান কে হবেন সেটি নিয়ে দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের মধ্যে তীব্র বিরোধের কারণে সহিংস পরিবেশ ছিল অনেকটা সময় ধরে।

বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের মেয়াদ শেষ হবার অনেক আগে থেকেই সে সময় আওয়ামীলীগের নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোট রাস্তায় আন্দোলন করছিল।

একপর্যায়ে রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহমেদ নিজেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

জেনারেল মইন ইউ আহমেদ তার লেখা বইতে জরুরী অবস্থা জারীর পেছনে রাজনৈতিক পরিস্থিতির পাশাপাশি আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটও তুলে ধরেছেন।

সে বইতে মি: আহমেদের বর্ণনা ছিল এ রকম, ” একসময় ক্ষমতাধর কয়েকটি দেশের প্রতিনিধি আমার সাথে দেখা করে জানাল, সব দলের অংশগ্রহণ ব্যতিরেকে নির্বাচনে সেনাবাহিনী সহায়তা করলে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে প্রত্যাহারের জন্য তারা জাতিসংঘকে অনুরোধ করবে। প্রচ্ছন্ন এ হুমকির পরিণতি অনুধাবন করতে আমার অসুবিধা হলো না। জাতিসংঘের কর্মকাণ্ডের নিয়ন্ত্রক এসব দেশের অনুরোধ ও মতামত যে জাতিসংঘ অগ্রাহ্য করতে পারবে না তা বলাই বাহুল্য। আমি এর পরিণাম চিন্তা করে শিউরে উঠলাম। তারপরেও আমার একমাত্র চিন্তা ছিল কিভাবে সেনাবাহিনীকে রাষ্ট্র যন্ত্রের কর্মকাণ্ড থেকে দূরে রাখা যায়।”

সে সময় ইয়াজউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বাধীন সরকারের অন্যতম উপদেষ্টা ছিলেন ড: সোয়েব আহমেদ। ২রা জানুয়ারির নির্বাচনে যখন সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন অনিশ্চিত হয়ে পড়ে তখন ‘ভিন্ন কিছু’ আঁচ করছিলেন মি: আহমেদ।

সেদিন সব উপদেষ্টাদের বঙ্গভবনে যাবার জন্য অনুরোধ পাঠিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহমেদ। ড: সোয়েব আহমেদ বঙ্গভবনে গিয়ে জানতে পারেন যে তিন বাহিনীর প্রধান রাস্ট্রপতির সাথে বৈঠক করছেন।

তখন উপদেষ্টা পরিষদের সবাই জানতে পারলেন যে রাষ্ট্রপতি জরুরী অবস্থা ঘোষণা করবেন। কিন্তু বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে তখনো তাদের জানানো হয়নি।

মি: আহমেদ বলেন, “এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপতি আমাদের সাথে চা চক্রে মিলিত হলেন। সেখানে তিনি জানালেন যে পরিস্থিতির জটিলতার কারণেই তত্বাবধায়ক সরকার ভেঙ্গে দিতে হচ্ছে। আমরা সবাই রেজিগনেশন দিয়ে চলে গিয়েছি।”

সে রাতেই শুরু হয়েছিল আরেকটি সরকার গঠনের প্রক্রিয়া। প্রথমে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ইউনুসকে সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রস্তাব দেয়া হলে তিনি তাতে রাজী হননি। তখন ড: ফখরুদ্দিন আহমদ প্রস্তাব পেয়ে এগিয়ে আসেন।

সেনাপ্রধান জেনারেল মঈন ইউ আহমেদসহ বেশ কয়েকজন সেনা কর্মকর্তা সে প্রক্রিয়া চালিয়েছিলেন। ড: ফখরুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বাধীন সে সরকারে অন্যতম উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন।

নতুন তত্বাবধায়ক সরকারে যোগ দেয়া প্রসঙ্গে মি: হোসেন বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন, ” আমার কাছে লোক পাঠানো হয়েছিল এবং বলা হয়েছিল যে আপনি আসেন। বলা হয়েছিল যে এটা কেউ জানবে না। সে হিসেবে আমি প্রাইম মিনিস্টারের অফিসের ওখানে আসলাম। সেখানে দেখলাম সামরিক বাহিনীর বড় বড় কর্মকর্তারা। ১৫-২০জনের মতো উপস্থিত ছিলেন। মি: হোসেন ধারণা করেছিলেন যে হয়তো সামরিক শাসন জারী হতে যাচ্ছে।

তখন জেনারেল মইন ইউ আহমেদ সবার সামনে দেশের পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করলেন এবং মি: হোসেনকে নতুন একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যোগ দেবার জন্য অনুরোধ করলেন।

কিন্তু ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন বললেন, সরাসরি সরকারে যোগ না দিয়ে তিনি নতুন সরকারের পেছনে থেকে সহায়তা করবেন। যুক্তি হিসেবে মি: হোসেন সরকার পরিচালনায় তার অনভিজ্ঞতার বিষয়টি তুলে ধরেন। তখন সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা বিষয়টি ভেবে দেখার জন্য মি: হোসেনকে ৪৮ ঘণ্টা সময় দিয়েছিলেন।

” আমাকে ৪৮ ঘণ্টা পরে ফোন করা হলো। এর মধ্যে আমি জানলাম যে ফখরুদ্দিন সাহেবকে প্রধান উপদেষ্টা করা হবে। তখন আমি ভাবলাম যে ফখরুদ্দিন সাহেব যদি থাকে তাহলে ঠিক আছে। যাওয়া যেতে পারে। আম ফখরুদ্দিন সাহেবের সাথে কথাও বললাম। উনি বললেন যে তুমি যদি আসো তো ভালোই হবে। এভাবেই আমি রাজী হয়েছি,” বলছিলেন মইনুল হোসেন।

ড: ফখরুদ্দিন আহমেদের শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামীলীগ নেত্রী শেখ হাসিনা এবং এইচএম এরশাদসহ মহাজোটের নেতারা। সে সরকার আওয়ামীলীগের আন্দোলনের ফসল বলে উল্লেখ করেছিলেন শেখ হাসিনা।

কিন্তু সে সরকার এক পর্যায়ে বিএনপির পাশাপাশি শেখ হাসিনাসহ আওয়ামীলীগের অনেক নেতাকে গ্রেফতার করেছিল।

আওয়ামীলীগ নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, শুরুতে ভালো কথা বলা হলেও পরে সে সরকারের উদ্দেশ্য পাল্টে গিয়েছিল।

এক পর্যায়ে শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে বাদ দেবার জন্য তখনকার সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছিল বলে অভিযোগ উঠে।

রাজনীতিবিদদের পাশাপাশি শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যবসায়ীকেও আটক করা হয়েছিল। সংবাদমাধ্যমের উপর ছিল কড়া নজরদারী।

একটি সাধারণ নির্বাচনের বিষয়ে সেনা সমর্থিত সরকারের উপর চাপও বাড়ছিল। অবশেষে ২০০৮ সালের ২৯শে ডিসেম্বর সকল দলের অংশগ্রহণে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। যার মাধ্যমে দুই বছর পর দেশে ফিরে আসে গণতান্ত্রিক পরিবেশ।

সূত্র: বিবিসি বাংলা



এ পাতার আরও খবর

নানা আয়োজনে নববর্ষ বরণের প্রস্তুতি নানা আয়োজনে নববর্ষ বরণের প্রস্তুতি
রাশিয়া পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে প্রস্তুত রাশিয়া পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে প্রস্তুত
পুতিনের বিরুদ্ধে সুরক্ষার জন্য যুক্তরাজ্যের পারমাণবিক প্রতিরোধকে জোরদার করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সুনাক পুতিনের বিরুদ্ধে সুরক্ষার জন্য যুক্তরাজ্যের পারমাণবিক প্রতিরোধকে জোরদার করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সুনাক
মস্কোর কনসার্ট হলে হামলায় আদালতে  তিনজন সন্দেহভাজন দোষী সাব্যস্ত মস্কোর কনসার্ট হলে হামলায় আদালতে তিনজন সন্দেহভাজন দোষী সাব্যস্ত
কনসার্ট হল গণহত্যার সন্দেহভাজনদের আদালতে হাজির, মৃতের সংখ্যা বাড়ছে কনসার্ট হল গণহত্যার সন্দেহভাজনদের আদালতে হাজির, মৃতের সংখ্যা বাড়ছে
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ‘চীনা হস্তক্ষেপ “নিয়ে নিষেধাজ্ঞার দিকে নজর দেবে যুক্তরাজ্য গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ‘চীনা হস্তক্ষেপ “নিয়ে নিষেধাজ্ঞার দিকে নজর দেবে যুক্তরাজ্য
মস্কো হামলার পর ইসলামিক স্টেট নিয়ে যুক্তরাজ্যের ‘একেবারে’ উদ্বিগ্ন হওয়া উচিতঃ হান্ট মস্কো হামলার পর ইসলামিক স্টেট নিয়ে যুক্তরাজ্যের ‘একেবারে’ উদ্বিগ্ন হওয়া উচিতঃ হান্ট
ন্যাটোর মিত্র রাশিয়ার সঙ্গে ‘সরাসরি যুদ্ধ’ বাধাগ্রস্ত করার জন্য মর্মান্তিক সতর্কতা জারি করেছে ন্যাটোর মিত্র রাশিয়ার সঙ্গে ‘সরাসরি যুদ্ধ’ বাধাগ্রস্ত করার জন্য মর্মান্তিক সতর্কতা জারি করেছে
চীনের  গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বিঘ্নিত করার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সোমবার নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে ব্রিটেন চীনের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বিঘ্নিত করার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সোমবার নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে ব্রিটেন
রমজানে হামলা সহিংসতায় ইন্ধন জোগাচ্ছে রমজানে হামলা সহিংসতায় ইন্ধন জোগাচ্ছে

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)