শুক্রবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
প্রথম পাতা » ব্রেকিং নিউজ | রাজনীতি » সৈয়দ মাহমুদ হোসেন দেশের ২২তম প্রধান বিচারপতি, শপথ কাল
সৈয়দ মাহমুদ হোসেন দেশের ২২তম প্রধান বিচারপতি, শপথ কাল
দেশের ২২তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গভবনের দরবার হলে শপথ নেবেন তিনি।
সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন।
বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ২০০১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হন। আর ২০০৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি তিনি একই বিভাগে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। এর পর ২০১১ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি তিনি আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান।
সৈয়দ মাহমুদ হোসেন দুইবার নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য করা সার্চ কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। এছাড়া তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ টাইব্যুনালেরও চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৯৯৯ সালে তিনি সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন।
আপিল বিভাগের পাঁচজন বিচারপতির মধ্যে মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ । জ্যেষ্ঠতা বিবেচনায় তার পরেই ছিলেন বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। আর এর পরে পর্যায়ক্রমে রয়েছেন বিচারপতি মো. ইমান আলী, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার।
বয়সসীমা অনুযায়ী বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিয়ার দায়িত্বপালনের সময়সীমা ২০১৮ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত। আর বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের সময়সীমা ২০২১ সাল পর্যন্ত। বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন অবসরে যাবেন ২০২৩ সালে। আর বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর অবসরের তারিখ ২০২৩ সাল এবং বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার অবসরে যাবেন ২০২১ সালে।
এর আগে দেশের ২১তম প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা পদত্যাগ করেন। প্রধান বিচারপতি হিশেবে তার দায়িত্ব পালনের মেয়াদ ছিল ২০১৮ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত।
কিন্তু সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে তুমুল আলোচনা সমালোচনার প্রেক্ষাপটে ছুটি নিয়ে গত ১৩ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া চলে যান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। এরপর তিনি চিকিৎসার জন্য অস্ট্রেলিয়া থেকে সিঙ্গাপুর আসেন। এবং গত ৯ নভেম্বর সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার পথে সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনে গিয়ে রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দেন। গত ১০ নভেম্বর সে পদত্যাগপত্র বঙ্গভবনে এসে পৌঁছায়।
এরপর রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করে পরবর্তী ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠান।
বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার অবর্তমানে সংবিধানের ৯৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের প্রবীণতম বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহাব মিঞা বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির কার্যভার পালনের দায়িত্বে নিয়োজিত থাকেন।
পক্ষকাল ডেস্কঃ
দেশের ২২তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গভবনের দরবার হলে শপথ নেবেন তিনি।
সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন।
বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ২০০১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হন। আর ২০০৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি তিনি একই বিভাগে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। এর পর ২০১১ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি তিনি আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান।
সৈয়দ মাহমুদ হোসেন দুইবার নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য করা সার্চ কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। এছাড়া তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ টাইব্যুনালেরও চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৯৯৯ সালে তিনি সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন।
আপিল বিভাগের পাঁচজন বিচারপতির মধ্যে মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ । জ্যেষ্ঠতা বিবেচনায় তার পরেই ছিলেন বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। আর এর পরে পর্যায়ক্রমে রয়েছেন বিচারপতি মো. ইমান আলী, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার।
বয়সসীমা অনুযায়ী বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিয়ার দায়িত্বপালনের সময়সীমা ২০১৮ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত। আর বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের সময়সীমা ২০২১ সাল পর্যন্ত। বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন অবসরে যাবেন ২০২৩ সালে। আর বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর অবসরের তারিখ ২০২৩ সাল এবং বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার অবসরে যাবেন ২০২১ সালে।
এর আগে দেশের ২১তম প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা পদত্যাগ করেন। প্রধান বিচারপতি হিশেবে তার দায়িত্ব পালনের মেয়াদ ছিল ২০১৮ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত।
কিন্তু সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে তুমুল আলোচনা সমালোচনার প্রেক্ষাপটে ছুটি নিয়ে গত ১৩ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া চলে যান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। এরপর তিনি চিকিৎসার জন্য অস্ট্রেলিয়া থেকে সিঙ্গাপুর আসেন। এবং গত ৯ নভেম্বর সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার পথে সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনে গিয়ে রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দেন। গত ১০ নভেম্বর সে পদত্যাগপত্র বঙ্গভবনে এসে পৌঁছায়।
এরপর রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করে পরবর্তী ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠান।
বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার অবর্তমানে সংবিধানের ৯৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের প্রবীণতম বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহাব মিঞা বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির কার্যভার পালনের দায়িত্বে নিয়োজিত থাকেন।