বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র পরিষদের সংবাদ সম্মেলন
পক্ষকাল সংবাদঃ
জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম জাতীয় সংসদে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ থেকে বাড়িয়ে ন্যুনতম ৩৫ বছর বৃদ্ধির কোন পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই এই বিষয়ে প্রদত্ত ব্যাখ্যার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র পরিষদ।
৬ জুন জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সংসদ সদস্য সেলিনা বেগমের তারকাচিহ্নিত প্রশ্নের জবাবে জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৩৫ বছর করার কোনো উদ্যোগ আপাতত সরকারের নেই। যেখানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ওয়েবসাইটে গত ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর প্রকাশিত উন্নয়নের ধারা শীর্ষক প্রবন্ধে বলা হয়েছিল “আধুনিক ও বহুমুখী প্রশাসনের জন্য, ৩০০,০০০ পদ তৈরি করা হয়েছে এবং চাকরিতে প্রবেশের বয়স বৃদ্ধি করা হয়েছে।” মাননীয় মন্ত্রী সমীপে প্রশ্ন হচ্ছে তিনি “আপাতত” বলতে কতটুকু সময়ের ব্যাপ্তি বোঝাচ্ছেন? কেননা ১০ বছর পর তার “আপাতত” শব্দটি তার দল হতে প্রকাশিত প্রবন্ধের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র পরিষদের আহ্ববায়ক সঞ্জয় কুমার দাস বলেন, যদি চলতি বাজেট অধিবেশন ১২ জুলাই, ২০১৮ইং তারিখের মধ্যে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ থেকে বাড়িয়ে ন্যূনতম ৩৫ বছরে উন্নীত না করা হয় তাহলে আমরা বিগত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির পরিবর্তে কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হব।