দু”মুখো মানুষগুলো আরো ভয়ংকর খারাপ -সাবিনা ইয়াসমিন তুহিন
ফেসবুক পোষ্ট থেকে;–
কিছু মানুষ নিজেকে অনেক বড় ভাবে ,পাপের টাকায় ব্যাংকের টাকায় ফুটানি মারে অন্য কে ছোট করে কথা বলে ।পরিশ্রম করে উপার্জনে যতটুকু তা অনেক সম্মানের।পরের টাকায় সাময়িক বাহাদুরি ,উপর তলায় উঠে মনে করে অনেক উপরে আছি কেউ ধরতে পারবে না কিন্তু পায়ের নীচ থেকে যে ধীরে ধীরে মাটি সরে গেছে তা টের পাচ্ছে না ।সেদিন বেশি দূরে নয় যখন পরবে ধপাস করে পরবে ।কত দিন আর এমনি চলবে ,যখন যে নেতা আসে তার তাবেদারী ছাতা ধরা ।অসৎ মানুষগুলোর চাইতে আমার বেশি ঘৃনা হয় যখন অসৎ মানুষটি কে ভয় পেয়ে বাপ দাদা চৌদ্দগুষিঠ কে উদ্ধার করলেও নিরবে সহ্য করে ।যে প্রাপ্তি তে সন্মান নেই কুকুরের মত আচরন সহ্য করতে হয় সেখানেই গিয়ে থুতু চাটা ।জন্মেছি বীরের বেশে কোন অসৎ মানুষ কে কেয়ার করি না ।জনগন যাকে মন থেকে ভালোবাসে সেই নেতা ,খারাপ মানুষ কে ভয়ে সামনে সালাম দিলেও পিছে গালি দেয় ।মানুষ সামনে না পিছে ভালোবাসুক এই রাজনীতিই করি ।ধনী কে আরও ধনী করার রাজনীতি করি না দারিদ্র বিমোচন করার রাজনীতি করি ।সাধারন মানুষ আমার শক্তির উৎস্য ,আমি তৃনমূলের কর্মী তাই আমার পথ চলা তৃনমূলের সাথে ।এলাকায় গরীব মানুষ কে রাস্তায় বসলে লাথি মারে যে সে আবার একটি রাস্তা দখল করে বাজারের নামে জনগনের চলার পথ যে রাস্তা দিয়ে মানুষ বিভিন্ন জায়গা দিয়ে কোনাবাড়ী হয়ে ইস্তেমায় যায় তুরাগসিটি হাউজিং আশুলিয়া উত্তরায় যায় তা এখন বন্ধের পথে ।যে মাজারে লুটপাট করে সে যখন ভালো কথা বলে কার শুনতে ভালো লাগে ।এক দোকান পাঁচ বেঁচা ,মানুষের কাছ থেকে আড়াই লাখ নিয়ে মাজারে জমা দেয় ১ লাখ ।কোটি কোটি টাকা লুটপাট কেউ কিছু বলতে পারবে না কারন অবৈধ টাকায় হয়েছে ভালো মানুষ ।হ্যাঁ অনেক ভালো নেতা লুটপাট করে ব্যান্ডিল বের করে বকশিস যে দেয় সর্বত্র ।মাজার আর টারমিনাল এই দুই জায়গায় কি হচ্ছে কেউ কি খবর রাখে ? গরীব মানুষ রাস্তায় বসলে লাথি মারা হয় আবার তার পোষা কুকুররা চাঁদা ও খায় ।ভালো মানুষ নিজেকে জাহির অথচ প্রতিটি টার্মিনালে আর মাজারের টাকা প্রতি লিখত লুট হচ্ছে ।মাজার থেকে মোরগ পোলাও পাঠিয়ে কতদিন আর চলবে ।যারা ওপেন বক্তৃতায় রাজাকার পুত্র বলে গালি দিতেন তারা এখন দেখি চামচামি করে জানি তারা আবারও গালি দিবে কিন্তু এধরনের দুমুখো মানুষগুলো আরও বেশি খারাপ ।শেষ বিজয় হবে সত্যের ।